বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
লন্ডন, ১৬ ফেব্রুয়ারি: উয়েফা আরোপিত শাস্তির জেরে ২০১৪ সালে জেতা ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ খেতাব খোয়াতে পারে ম্যাঞ্চেস্টার সিটি। রবিবার ডেইলি মেলের এক রিপোর্টে বলা হয়েছে, সিটির বিরুদ্ধে উয়েফার আনা আর্থিক স্বচ্ছতার নিয়ম লঙ্খনের অভিযোগ সত্যি হলে ২০১৪ সালে তাদের জেতা প্রিমিয়ার লিগ খেতাব কেড়ে নেওয়া হতে পারে। কারণ ইংল্যান্ডের ক্লাবটির বিরুদ্ধে যে সময়কালীন আর্থিক নিয়ম লঙ্খনের অভিযোগ উঠেছে, সেই চার বছরের মধ্যে বড় ট্রফি বলতে শুধু ২০১৪ সালের প্রিমিয়ার লিগ খেতাবই জিতেছে তারা। যদিও সিটির খেতাব কেড়ে নেওয়া হলে, তার পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে, সেটা পরিষ্কার নয়।
ক্লাব লাইসেন্সিং ও ফাইনান্সিয়াল ফেয়ার প্লে (এফএফপি) বা আর্থিক স্বচ্ছতার নিয়ম লঙ্ঘন করার দায়ে ম্যাঞ্চেস্টার সিটিকে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ সহ ইউরোপের সব ধরনের ক্লাব প্রতিযোগিতা থেকে ২০২০-২১ ও ২০২১-২২ মরশুমের জন্য নির্বাসিত করেছে ইউরোপিয়ান ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থা উয়েফা। শুক্রবার এক বিবৃতিতে উয়েফা জানিয়েছিল, ২০১২ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত ফেয়ার প্লে নীতির ‘মারাত্মক লঙ্ঘন’ হয়েছে। স্পনসরদের কাছ থেকে প্রাপ্ত অর্থের ব্যাপারে তাদের কাছে সঠিক তথ্য দেয়নি ম্যান সিটি। এমনকী এ ব্যাপারে তদন্তের সময়ও সহযোগিতা করেনি তারা। তাই বাধ্য হয়েই এই শাস্তির পথে হেঁটেছে উয়েফা।
এদিকে, সিটির বিরুদ্ধে আর্থিক স্বচ্ছতার নিয়ম লঙ্খনের যে অভিযোগ উঠেছে, তা যদি আন্তর্জাতিক ক্রীড়া আদালতে প্রমাণ না হয়, সেক্ষেত্রে উয়েফার আর্থিক স্বচ্ছতা নির্ধারণ পদ্ধতিই পাল্টা প্রশ্নের মুখে পড়তে পারে। এমনটাই জানিয়েছেন ইউরেশিয়ান স্পোর্টস সংস্থার ডিরেক্টর সিমন চাদউইক। তিনি বলেন, ‘সিটি যদি এই শাস্তি এড়িয়ে যেতে পারে, তাহলে এফএফপি-র পুরো পদ্ধতিটাই প্রশ্নের মুখে পড়বে। ফলে যে কোনও পরিস্থিতিতে এফএফপি চাইবে, এই লড়াইটা তারা জিততে। কারণ তারা যদি না জিততে পারে, সেক্ষেত্রে আর্থিক স্বচ্ছতার নিয়ম নিয়ে প্রশ্ন দেখা দেবে। এফএফপি পদ্ধতির অস্তিত্ব সংকটও দেখা দেবে। শুধু তাই নয়, ভীষণ ক্ষতিগ্রস্ত হবে উয়েফার মর্যাদাও।’
ইতিমধ্যেই ম্যান সিটি কর্তৃপক্ষ শাস্তির রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে কোর্ট অব আর্বিট্রেশন ফর স্পোর্টসে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পাশাপাশি তাদের বিরুদ্ধে উয়েফা যে শাস্তি ঘোষণা করেছে, সেটা নিয়েও অনেকেই বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। যেই তালিকায় সবার আগে রয়েছেন লিভারপুলের কোচ জুর্গেন ক্লপ। তিনি বলেন, ‘গোটা বিষয়টা শুনে আমি রীতিমতো বিস্মিত। কারণ শেষ কয়েক বছরে ফুটবল মাঠে সিটি যা করে দেখিয়েছে, সেটা এক কথায় অবিশ্বাস্য। যদিও বাকি বিষয় নিয়ে আমি কিছু বলতে পারব না।’
একই সঙ্গে মনে করা হচ্ছে, উয়েফার জারি করা শাস্তি যদি ম্যান সিটি এড়াতে না পারে, তাহলে আগামী মরশুমে তাদের পুরো দলটাই তছনছ হয়ে যাবে। কোচ পেপ গুয়ার্দিওলা সহ একঝাঁক তারকা ফুটবলার দল ছাড়তে পারেন। ইতিমধ্যেই কোচ পেপের সঙ্গে বেশ কিছু ক্লাব যোগাযোগ শুরু করেছে। সেই তালিকায় নাম রয়েছে জুভেন্তাসও। পেপ নিজেও জুভেন্তাসের চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত বলে ঘনিষ্ঠ মহলে জানিয়েছেন।
ক্লাব লাইসেন্সিং ও ফাইনান্সিয়াল ফেয়ার প্লে (এফএফপি) বা আর্থিক স্বচ্ছতার নিয়ম লঙ্ঘন করার দায়ে ম্যাঞ্চেস্টার সিটিকে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ সহ ইউরোপের সব ধরনের ক্লাব প্রতিযোগিতা থেকে ২০২০-২১ ও ২০২১-২২ মরশুমের জন্য নির্বাসিত করেছে ইউরোপিয়ান ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থা উয়েফা। শুক্রবার এক বিবৃতিতে উয়েফা জানিয়েছিল, ২০১২ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত ফেয়ার প্লে নীতির ‘মারাত্মক লঙ্ঘন’ হয়েছে। স্পনসরদের কাছ থেকে প্রাপ্ত অর্থের ব্যাপারে তাদের কাছে সঠিক তথ্য দেয়নি ম্যান সিটি। এমনকী এ ব্যাপারে তদন্তের সময়ও সহযোগিতা করেনি তারা। তাই বাধ্য হয়েই এই শাস্তির পথে হেঁটেছে উয়েফা।
এদিকে, সিটির বিরুদ্ধে আর্থিক স্বচ্ছতার নিয়ম লঙ্খনের যে অভিযোগ উঠেছে, তা যদি আন্তর্জাতিক ক্রীড়া আদালতে প্রমাণ না হয়, সেক্ষেত্রে উয়েফার আর্থিক স্বচ্ছতা নির্ধারণ পদ্ধতিই পাল্টা প্রশ্নের মুখে পড়তে পারে। এমনটাই জানিয়েছেন ইউরেশিয়ান স্পোর্টস সংস্থার ডিরেক্টর সিমন চাদউইক। তিনি বলেন, ‘সিটি যদি এই শাস্তি এড়িয়ে যেতে পারে, তাহলে এফএফপি-র পুরো পদ্ধতিটাই প্রশ্নের মুখে পড়বে। ফলে যে কোনও পরিস্থিতিতে এফএফপি চাইবে, এই লড়াইটা তারা জিততে। কারণ তারা যদি না জিততে পারে, সেক্ষেত্রে আর্থিক স্বচ্ছতার নিয়ম নিয়ে প্রশ্ন দেখা দেবে। এফএফপি পদ্ধতির অস্তিত্ব সংকটও দেখা দেবে। শুধু তাই নয়, ভীষণ ক্ষতিগ্রস্ত হবে উয়েফার মর্যাদাও।’
ইতিমধ্যেই ম্যান সিটি কর্তৃপক্ষ শাস্তির রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে কোর্ট অব আর্বিট্রেশন ফর স্পোর্টসে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পাশাপাশি তাদের বিরুদ্ধে উয়েফা যে শাস্তি ঘোষণা করেছে, সেটা নিয়েও অনেকেই বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। যেই তালিকায় সবার আগে রয়েছেন লিভারপুলের কোচ জুর্গেন ক্লপ। তিনি বলেন, ‘গোটা বিষয়টা শুনে আমি রীতিমতো বিস্মিত। কারণ শেষ কয়েক বছরে ফুটবল মাঠে সিটি যা করে দেখিয়েছে, সেটা এক কথায় অবিশ্বাস্য। যদিও বাকি বিষয় নিয়ে আমি কিছু বলতে পারব না।’
একই সঙ্গে মনে করা হচ্ছে, উয়েফার জারি করা শাস্তি যদি ম্যান সিটি এড়াতে না পারে, তাহলে আগামী মরশুমে তাদের পুরো দলটাই তছনছ হয়ে যাবে। কোচ পেপ গুয়ার্দিওলা সহ একঝাঁক তারকা ফুটবলার দল ছাড়তে পারেন। ইতিমধ্যেই কোচ পেপের সঙ্গে বেশ কিছু ক্লাব যোগাযোগ শুরু করেছে। সেই তালিকায় নাম রয়েছে জুভেন্তাসও। পেপ নিজেও জুভেন্তাসের চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত বলে ঘনিষ্ঠ মহলে জানিয়েছেন।
