পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
ওলিম্পিক গেমসে ৮টি সোনা জয়ী বোল্ট ২০০৯ সালে বিশ্ব অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপে ১০০ মিটার দৌড় সম্পূর্ণ করতে সময় নিয়েছিলেন ৯.৫৮ সেকেন্ড। আর কাম্বালা বা মহিষ দৌড় প্রতিযোগিতায় বোল্টের থেকে ০.০৩ সেকেন্ড কম সময়ে ১০০ মিটার দৌড় সম্পন্ন করেন শ্রীনিবাস। যদিও এই রেকর্ড কখনও সরকারি স্বীকৃতি পাবে না। কারণ এটা ছিল স্থানীয় মহিষ দৌড়ের আসর। শ্রীনিবাস যে এলাকার বাসিন্দা, কর্ণাটকের সেই দক্ষিণ কন্নড় জেলার মুদাবিডরিতে চলছিল ঐতিহ্যমণ্ডিত কাম্বালা বা মহিষ দৌড় প্রতিযোগিতা। কর্দমক্ত মাঠে দুটো মহিষের সঙ্গে বাঁধা দণ্ড ধরে দৌড়তে হয় মনিবকে। শ্রীনিবাস সেই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন। সেখানে তাঁর পোষ্য দুই মহিষকে নিয়ে মাত্র ১৩.৬২ সেকেন্ডে ১৪২.৫০ মিটার দৌড়ান শ্রীনিবাসন। যার মধ্যে শেষ একশো মিটার মাত্র ৯.৫৫ সেকেন্ডে তিনি দৌড়েছেন বলে জানা গিয়েছে। ভেঙেছেন বোল্টের বিশ্ব রেকর্ডও। কর্ণাটকের সেই দৌড়ের ছবি ট্যুইটারে পোস্ট হতেই নিমিষে তা ভাইরাল হয়ে যায়। অনেকেই শ্রীনিবাসের এই দৌড়কে বোল্টের সঙ্গে তুলনা করেন। যদিও এটা স্পষ্ট যে, দুটি মহিষের হ্যাঁচকা টানেই তাঁর অস্বাভাবিক গতিবৃদ্ধি ঘটেছিল। সেটা অকপটে স্বীকারও করে নিয়েছেন শ্রীনিবাস। তিনি বলেন, ‘আমি কাম্বাদা দৌড় ভালোবাসি। এই দৌড়ের সাফল্যের সব কৃতিত্বই আমার দুই মহিষের। তারা ভালো দৌড়েছে। আমাকেও জোরে দৌড়তে বাধ্য করেছে।’