পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
গত রবিবার ফেডারেশনের শৃঙ্খলারক্ষা কমিটির সিদ্ধান্তে দু’টি ম্যাচে সাসপেন্ড হওয়ায় হাবাস এদিন সাইড বেঞ্চে ছিলেন না। তাই ঘরের মাঠ যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে আয়োজিত ম্যাচের প্রথমার্ধে স্বাভাবিক ছন্দে পাওয়া যায়নি এটিকে ফুটবলারদের। শেষ ২০ মিনিটে জয়েশ রানে ও বলবন্ত সিংকে নামিয়ে আক্রমণে ধার বাড়ায় এটিকে। শেষ পর্যন্ত ৯৫ মিনিটে কর্নার থেকে হেডে বিপক্ষ জাল কাঁপিয়ে নায়ক বনলেন বলবন্ত। ম্যাচের সেরার পুরস্কার নিয়ে পাঞ্জাবি স্ট্রাইকারটি বললেন, ‘শেষ কবে আমি গোল করেছি তা মনে নেই। দুঃসময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিলাম। মনে হচ্ছে, তা কাটিয়ে উঠতে পেরেছি। কোচ, সহ-ফুটবলার এবং সমর্থকরা আমার পাশে ছিল। এদিনের গোলে দল মূল্যবান তিন পয়েন্ট পেয়েছে, এটাই বড় কথা।’