কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
মোহনবাগান মাঠে টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করে কল্যাণীর ইনিংস ২৪০ রানে শেষ হয়। শনিবার লাঞ্চের কিছুক্ষণ পরই ৩৬ ওভারে ৯০ রানে গুটিয়ে যায় খড়গপুরের ইনিংস। কল্যাণীর বোলারদের সামনে খড়গপুরের কোনও ব্যাটসম্যানই সেভাবে দাঁড়াতে পারেননি।
অপর সেমি ফাইনালে বিশ্বভারতীর আশ্রম মাঠে শক্তিশালী কলকাতাকে হারিয়ে ১৬ বছর পর ফাইনালে উঠল বর্ধমান। গ্রুপের খেলায় কল্যাণীর কাছে হারের পর অনেকেই বর্ধমানকে খরচের খাতায় ফেলে দিয়েছিলেন। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে কলকাতার বিরুদ্ধে এই জয় সত্যি প্রশংসনীয়। টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করে ৩৮.১ ওভারে ১৩১ রানে শেষ হয়ে যায় কলকাতার ইনিংস। লো স্কোরিং ম্যাচে রান তাড়া করতে নেমে ৬৮ রানে ৫টি উইকেট পড়ে যায় বর্ধমানের। দিনের শেষে স্কোর দাঁড়ায় ৫ উইকেটে ৯৫। শনিবার খেলা শুরুর কিছুক্ষণের মধ্যেই আরও একটি উইকেট পড়ে যায় বর্ধমানের। শেষ পর্যন্ত ৫২ ওভারে ৬ উইকেটে ১৩৭ রান তুলে ম্যাচ জিতে নেয় বর্ধমান। ঘরের মাঠে ফাইনালে গতবার কলকাতার সঙ্গে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন হওয়া কল্যাণীর বিরুদ্ধে জিতে গ্রুপ লিগের হারের বদলা নিতে মরিয়া বর্ধমানের ছেলেরা।