বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
আই লিগে শীর্ষে রয়েছে মোহনবাগান। সমর্থক হিসেবে চাইব ক্লাব চ্যাম্পিয়ন হোক। তবে দিল্লি এখনও অনেক দূর। পাশাপাশি ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের সঙ্গেও আমার দীর্ঘদিনের সম্পর্ক। লাল-হলুদ সমর্থকদের বলব, ভেঙে পড়ার কিছু নেই। ভবিষ্যতে অবশ্যই দল ভালো ফল করবে।
ফুটবলপ্রেম আমার দীর্ঘদিনের। নিজে গোলকিপার ছিলাম। এখন নানা কাজের চাপে আর খেলার সময় পাই না। তবে ফুটবল টিম তৈরি করেছি। আমরা চাই, আরও ফুটবলার উঠে আসুক। উন্নত হোক বাংলার ফুটবল।
ময়দানে প্রথম যাওয়া ১৯৭৮ সালে। সেটাও ছিল ডার্বি। ছোটবেলায় বন্ধুদের সঙ্গে দল বেঁধে খেলা দেখতে যাওয়ার আনন্দই ছিল আলাদা। মোহন বাগান-ইস্ট বেঙ্গল নিয়ে তর্কের তুফানে সাগ্রহে যোগ দেওয়ার অভ্যাস এখনও রয়েছে। সবুজ-মেরুন সমর্থক হলেও ইস্ট বেঙ্গলেরও প্রচুর ম্যাচ দেখেছি। তাছাড়া বিশ্ব ফুটবলও আমার খুব প্রিয়। রাত জেগে বিশ্বকাপ, উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ এখনও নিয়মিত দেখি। গত বছর চেলসির খেলা দেখতে গিয়েছিলাম ইংল্যান্ডে। সেই ম্যাচে জন টেরি অবসর নিয়েছিলেন। সাম্প্রতিক অতীতে ডিয়েগো মারাদোনাকে শ্রীভূমিতে নিয়ে এসে সংবর্ধনা দিয়েছি। তিনি নিজের মূর্তি উদ্বোধন করেছেন। মারদোনাকে দেখে এই প্রজন্ম যদি ফুটবলের প্রতি ঝোঁকে তাহলে আমার প্রচেষ্টা সার্থক হবে। অতীতে এই বাংলা ক্রীড়াক্ষেত্রে এক উজ্জ্বল অধ্যায় তৈরি করেছিল। আবার ফিরে আসুক সেই দিন। এটাই আমার বর্তমান স্বপ্ন। অনুলিখন: সঞ্জয় গঙ্গোপাধ্যায়