কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
গত দু’টি ম্যাচে হেরে ডার্বির আগে লাল-হলুদ শিবির যথেষ্ট চাপে রয়েছে। তারপর প্রশাসনিক ডামাডোল তো রয়েইছে। ডার্বির আগেই ইস্ট বেঙ্গলের সহকারী কোচ বদল হচ্ছে। ভালো অফার পেয়ে সিঙ্গাপুরের ক্লাবে চলে যাচ্ছেন জোসেফ ফেরে (কোকো)। আলেজান্দ্রোর দোভাষীরও কাজ করতেন কোকো। তাঁর পরিবর্তে সহকারীর ভূমিকা সামলাবেন মার্কাল ট্রুলস সেভিলানো। শনিবার দলের সঙ্গে যোগ দেওয়ার কথা তাঁর। ইস্ট বেঙ্গল কোচের যা বডি ল্যাঙ্গুয়েজ তাতে তিনি রবিবার অন্তত এক পয়েন্ট পেলেই সন্তুষ্ট হবেন। ডার্বিতে তিনি অপরাজিত দৌড় ধরে রাখতে চান। তাঁর কোচিংয়ে ইস্ট বেঙ্গল তিনটি ডার্বির মধ্যে দুটিতে জিতেছে। একটিতে ড্র করেছে।
রবিবার মর্যাদার ডার্বি। অথচ আলেজান্দ্রোর দলের ফুটবলারদের চোখে সেই আগুন, মনে জ্বলে ওঠার বারুদ নেই। গত দু’দিন গোকুলামের বিরুদ্ধে খেলা ফুটবলাররা রিকভারি সেশনে অংশ নিয়েছেন। বাকি ফুটবলারদের দিকে ফোকাস করেছেন কোচ আলেজান্দ্রো। বিশেষত নবাগত দুই ফুটবলার লেফট ব্যাক আভাস থাপা ও ফরোয়ার্ড এডমুন্ড লালরিনডিকার প্রতি বেশি নজর দিচ্ছেন লাল-হলুদ কোচ। ডার্বিতে অভিষেক আম্বেকরের পরিবর্তে আভাস থাপাকে খেলাতে পারেন স্প্যানিশ কোচ। বৃহস্পতিবার নিজেদের মধ্যে ম্যাচে বেঙ্গালুরু এফসি থেকে আসা উদীয়মান ফুটবলার এডমুন্ড লালরিনডিকা দু’টি চমৎকার গোল করেছেন। ইস্ট বেঙ্গল রক্ষণের সঙ্গে আক্রমণেও দুর্বলতা প্রকট। ফলে এদিন এডমুন্ডকে নিয়ে আলাদা আলোচনা সারলেন কোচ আলেজান্দ্রো।
কোয়েস কর্তাদের কথা অনুযায়ী, বোরহাকে রিলিজ দিয়ে এক নতুন ফুটবলার আনা হতে পারে। তবে সেটা ডার্বির পরেই। তাঁরা বলছেন, ‘আইএসএল থেকে কোনও প্লেয়ার আই লিগে আসবে না। ডার্বিতে সেই ক্রেসপি ও মার্কোসের উপর ভরসা করেই খেলতে হবে। আমাদের কাছে আর অন্য কোনও রাস্তা নেই।’