গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
প্রথম ইনিংসে পৃথ্বী ৬২ বলে ৬৬ রান করে আউট হয়েছিলেন। তবে সেঞ্চুরি না পাওয়ার আক্ষেপ তিনি সুদে আসলে মিটিয়ে নিয়েছেন দ্বিতীয় ইনিংসে। প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে নবম শতরান পূর্ণ করতে মুম্বইয়ের ওপেনারটির লেগেছে ৮৪টি বল। দ্বিশতরানে পৌঁছতে তাঁর লেগেছে ১৭৪টি বল। গত পঁচিশ বছরে এটাই রনজিতে দ্রুততম দ্বিশতরান। ২০১৫ সালে শ্রেয়াস আয়ার ১৭৫ বলে দ্বিশতরান করেছিলেন। ২০০৯’এ ডাবল সেঞ্চুরি হাঁকাতে রহিত শর্মার লেগেছিল ১৮৫টি বল।
পৃথ্বীর ঝোড়ো ইনিংসের সমাপ্তি ঘটে ২০২ রানে। তাঁর ইনিংসটি সাজানো রয়েছে ১৯টি বাউন্ডারি ও ৭টি ওভার বাউন্ডারিতে। সৈয়দ মুস্তাক আলি টি-২০ টুর্নামেন্টে অসমের বিরুদ্ধে ৩২ বলে হাফ-সেঞ্চুরি করে আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছিলেন তিনি। তা পাথেয় করে রনজি ট্রফিতে প্রথম ম্যাচেই দ্বিশতরান হাঁকিয়ে নির্বাসনের দুঃখ কিছুটা হলেও ভুললেন কুড়ি বছরের পৃথ্বী।
ম্যাচে পাল্লা ভারী মুম্বইয়ের। ৪ উইকেটে ৪০৯ রান তুলে দ্বিতীয় ইনিংস ডিক্লেয়ার করে দেয় তারা। সেঞ্চুরি করেছেন ক্যাপ্টেন সূর্যকুমার যাদবও। বৃহস্পতিবার ম্যাচের চতুর্থ তথা শেষ দিন। দ্বিতীয় ইনিংসে বরোদার ৭৪ রানে ৩ উইকেটের পতন ঘটেছে। তারা পিছিয়ে ৪৬০ রানে। তাই মুম্বইয়ের জেতার সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে।