কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এটাই ছিল অঞ্জলির অভিষেক ম্যাচ। সপ্তম ওভারে তিনি বল করতে আসেন। দ্বিতীয় বলে তিনি ফেরান মালদ্বীপের ক্যাপ্টেনকে। চতুর্থ ও ষষ্ঠ বলে আরও দু’টি উইকেট তুলে নেন অঞ্জলি। নবম ওভারে শেষ দু’টি ডেলিভারিতে উইকেট পান নেপালের উদীয়মান তারকাটি। একাদশ ওভারে প্রথম ডেলিভারিতে শাম্মা আলিকে বোল্ড করে হ্যাটট্রিকের পাশাপাশি অঞ্জলি টি-২০ ক্রিকেটে বিশ্বরেকর্ড গড়ে ফেলেন। উল্লেখ্য, চলতি বছরেই চীনের বিরুদ্ধে মালদ্বীপের মাস এলিসা ৩ রানের বিনিময়ে ছ’টি উইকেট পেয়েছিলেন। উল্লেখ্য, কিছুদিন আগে ভারতীয় পেসার দীপক চাহার বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সাত রান দিয়ে ৬টি উইকেট নিয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়েছিলেন। সেই রেকর্ড ভেঙে দিলেন অঞ্জলি।