কর্মপ্রার্থীদের কর্মলাভ কিছু বিলম্ব হবে। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য লাভ ঘটবে। বিবাহযোগ আছে। উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় থেকে ... বিশদ
রবিবার লন্ডনের ও-টু এরিনায় খেতাবি লড়াইয়ের প্রথম সেটে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পর টাই-ব্রেকারে হেরে পিছিয়ে যান সিৎসিপাস। তবে তার পরই দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়ান ২১ বছর বয়সি গ্রীক যুবক। দ্বিতীয় সেটে ডমিনিক থিয়েমকে ৬-২ গেমে উড়িয়ে দিয়ে ম্যাচে সমতা ফিরিয়ে আনেন তিনি। নির্ণায়ক তৃতীয় সেটে ফের একবার জমে ওঠে দু’জনের লড়াই। শেষ পর্যন্ত টাই-ব্রেকারে টিমকে হারিয়ে দ্বিতীয় কনিষ্ঠতম খেলোয়াড় হিসেবে এটিপি ফাইনালসে চ্যাম্পিয়ন হন সিৎসিপাস। ২ ঘণ্টা ৩৫ মিনিটের লড়াই জিতে উঠে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন তিনি। উল্লেখ্য, এর আগে ২০০১ সালে ২০ বছর বয়সে এই প্রতিযোগিতাটির শিরোপা জিতেছিলেন অস্ট্রেলিয়ার লেইটন হিউয়েট।
চলতি বছরের শুরু থেকেই চমকপ্রদ পারফরম্যান্স দেখিয়ে একাধিক অঘটন ঘটান সিৎসিপাস। সেই সুবাদে পুরুষদের এটিপি র্যাঙ্কিংয়ে তরতরিয়ে উঠে আসেন তিনি। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের সেমি-ফাইনালে পৌঁছানো দিয়ে যে উত্তরণ শুরু হয়েছিল, তা পূর্ণতা পেল এটিপি ট্যুর ফাইনালসে। গ্রিসের প্রথম টেনিস প্লেয়ার হিসেবে মরশুম শেষের মর্যাদাপূর্ণ এই টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হলেন সিৎসিপাস। এই সাফল্যের সুবাদে উঠে এলেন র্যাঙ্কিংয়ের অষ্টম স্থানে। খেতাব জয়ের আনন্দে সিৎসিপাস বলেন, ‘২০১৬ সালে হিটিং পার্টনার হিসেবে প্রথমবার এই ও-টু এরিনায় থিয়েমের সঙ্গে আমার সাক্ষাৎ হয়েছিল। আর আজ তাঁর বিরুদ্ধে সেখানেই ফাইনালে খেলে চ্যাম্পিয়ন হলাম। বিষয়টা ভেবেই দারুণ রোমাঞ্চ হচ্ছে।’ অন্যদিকে ম্যাচ হেরে থিয়েম বলেন, ‘দারুণ খেলেছে সিৎসিপাস। তবে আমি খারাপ খেলিনি। কিন্তু টাই-ব্রেকারে কিছু ক্লোজ শট মিসের কারণেই আমাকে আজ হারতে হল।’