কর্মপ্রার্থীদের নতুন কর্ম সংস্থানের সুযোগ আছে। সরকারি বা আধাসরকারি ক্ষেত্রে কর্ম পাওয়ার সুযোগ আছে। ব্যর্থ ... বিশদ
জয়ের পর বিরাট কোহলি ভারতীয় বোলিংয়ের প্রশংসা করে বলেছেন, ‘এটা যে কোনও ক্যাপ্টেনের কাছে স্বপ্নের বোলিং কম্বিনেশন। ফিল্ডিং করার সময় মনে হয়, যে কোনও সময়ে ক্যাচ আসবে। পেসাররা সেরা ছন্দে তো আছেই। স্পিনাররাও সমানভাবে সেরাটা মেলে ধরছে। যশপ্রীত বুমরাহ যে দলে নেই, সেটা বুঝতেই পারছি না।’ ভারতের জয়ের নায়ক স্পিড স্টার মহম্মদ সামি। দুরন্ত ছন্দে আছেন বাংলা দলের পেসারটি। প্রথম ইনিংসে নিয়েছিলেন তিনটি উইকেট। দ্বিতীয় ইনিংসে আরও চারটি উইকেট তুলে নেন সামি। তাঁর আগুনে পেস ও পুরনো বলে বিষাক্ত রিভার্স স্যুইংয়ের সামনে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের যাবতীয় প্রতিরোধ খড়কুটোর মতো উড়ে গিয়েছে।
তৃতীয় দিনে ভারত আর ব্যাট করেনি। ক্যাপ্টেন কোহলি ৬ উইকেটে ৪৯৩ রানেই প্রথম ইনিংস ডিক্লেয়ার করে দেন। তিনি বুঝে গিয়েছিলেন, যাঁরা প্রথম ইনিংসে ১৫০ রানেই গুটিয়ে গিয়েছে, তাদের পক্ষে ৩৪৩ রান টপকে ইনিংস পরাজয় এড়ানো অসম্ভব। বাস্তবে সেটাই ঘটেছে। ভারতীয় পেসারদের দাপটে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই বাংলাদেশের চারটি উইকেটের পতন ঘটে মাত্র ৪৪ রানে। লিটন দাসকে (৩৫) নিয়ে মুশফিকুর রহিম (৬৪) ষষ্ঠ উইকেটে ৬৩ রান যোগ না করলে ভারত আগেই ম্যাচটা জিতে যেত। তিনটি উইকেট পেয়েছেন স্পিনার অশ্বিন।