পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, ছোট থেকেই যোগাসনে আগ্রহ ছিল সর্বশ্রীর। বাবা তপন মণ্ডল যোগ প্রশিক্ষক। বাবার কাছেই যোগ শিক্ষায় হাতেখড়ি সর্বশ্রীর। শুরুর থেকেই যোগে সাফল্য পায় সে। জেলাস্তরের বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় নজরকাড়া সাফল্য পায় সর্বশ্রী। তপনবাবু বলেন, ছোট থেকেই মেয়ের যোগে আগ্রহ লক্ষ্য করি। তারপর থেকেই মেয়েকে যোগ শিক্ষা দিচ্ছি। মেয়ে জাতীয় স্তরের প্রতিযোগিতায় সাফল্য পেয়েছে। বিশ্বমঞ্চে যাতে সাফল্য পায় তার জন্য চেষ্টা চলছে। সর্বশ্রী আন্তর্জাতিক স্তরের প্রতিযোগিতায় সফল হওয়ার জন্য পরিশ্রম করছে।
সর্বশ্রী বলে, এর আগে বিশ্ব যোগাসন প্রতিযোগিতায় সফল হয়েছিলাম। স্কুল গেমসে জাতীয় পর্যায়ে সাফল্য উপভোগ করছি। বিশ্ব যোগাসন প্রতিযোগিতায় সাফল্যের পর অভিজ্ঞতা বেড়েছে। তার সঙ্গে বেড়েছে আত্মবিশ্বাসও। আন্তর্জাতিক স্তরে সফল হওয়ার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করছি। মামা সদানন্দ মণ্ডল বলেন, সর্বশ্রীর চেষ্টা রয়েছে। প্রতিভাও রয়েছে। আন্তর্জাতিক স্তরে সাফল্য পেতে উন্নত প্রশিক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে।