কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
বৃষ্টিতে সময় নষ্ট হওয়ার ফলে ম্যাচের ওভার সংখ্যা কমে হয় ১১। প্রথমে ব্যাট করে নিউজিল্যান্ড তোলে ৫ উইকেটে ১৪৬ রান। কিউয়ি ব্যাটসম্যানদের মধ্যে মার্টিন গাপটিল ৫০, কলিন মুনরো ৪৬ ও টিম শেফার্ট ৩৯ রানের ইনিংস খেলেন। জবাবে ওভার পিছু প্রায় সাড়ে তেরো রান তাড়া করতে নেমে জনি বেয়ারস্টোর ৪৭ রানের সৌজন্যে লড়াইয়ে টিকে থাকে ইংল্যান্ড। শেষ ওভারে তাদের দরকার ছিল ১৬ রান। নিউজিল্যান্ডের বোলার জিমি নিশামের শেষ ওভারের প্রথম দু’টি বলে ৩ রান নেন ইংল্যান্ডের স্যাম বিলিংস। তৃতীয় বলে আউট হয়ে যান টম কুরান। ইংল্যান্ডের জেতার জন্য শেষ ৩টি বলে দরকার ছিল ১৩ রান। এই সময়ে ক্রিস জর্ডন ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। শেষ ৩টি বলে তিনি যথাক্রমে ৬, ২ ও ৪ রান নিয়ে ম্যাচ টাই করে দেন। ফলে খেলা গড়ায় সুপার ওভারে। ঠিক যেমনটা হয়েছিল কয়েক মাস আগের ওয়ান ডে বিশ্বকাপের ফাইনালে। লর্ডসে অবশ্য সুপার ওভারও টাই হওয়ায় শেষ পর্যন্ত বেশি বাউন্ডারি মারার হিসেবে প্রথমবার বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ইংল্যান্ড। রবিবার অবশ্য সুপার ওভারেই হয়ে যায় ম্যাচের নিষ্পত্তি। সুপার ওভারে আগে ব্যাট করতে নেমে ইংল্যান্ড বিনা উইকেটে ১৭ রান তোলে। সেই রান তাড়া করতে নেমে কিউয়িরা করে মাত্র ৮ রান। ফলে লর্ডসের হৃদয়বিদারক হারের প্রতিশোধ আর নেওয়া হয়ে ওঠেনি তাদের।