নিকট বন্ধু দ্বারা বিশ্বাসঘাতকতা। গুরুজনের স্বাস্থ্যহানি। মামলা-মোকদ্দমায় পরিস্থিতি নিজের অনুকূলে থাকবে। দাম্পত্য জীবনে ভুল বোঝাবুঝিতে ... বিশদ
গত মরশুমের পরেই অশ্বিনকে দলে রাখা নিয়ে সংশয়ে ছিল পাঞ্জাবের ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। তাঁকে ছেড়ে দেওয়া নিয়ে বিস্তর আলোচনা হয়েছে গত কয়েক মাস ধরে। অনিল কুম্বলে পাঞ্জাবের দায়িত্ব নেওয়ার পর সেই অলোচনা নতুন মাত্রা পায়। প্রাথমিকভাবে কুম্বলে অশ্বিনের প্রশংসা করলেও শেষমেশ ফ্র্যাঞ্চাইজির সিদ্ধান্তেই সম্মতি জানান জাম্বো। অশ্বিনের নেতৃত্বে পাঞ্জাব দু’টি মরশুমের শুরুটা দারুণ করলেও পরে ছন্দ হারিয়ে পিছনে চলে যায়। ২০১৮ সালে সপ্তম ও ২০১৯ সালে ষষ্ঠ স্থানে থেকে আইপিএল শেষ করে কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব। তাই অশ্বিনের উপর আস্থা হারিয়েছে পাঞ্জাবের ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। তাঁর ভবিষ্যৎ নির্ধারিত হয়ে গেলেও সরকারিভাবে এখনও ঘোষণা হয়নি। আইপিএল নিলামের আগে শেষ ট্রেড উইন্ডো বন্ধ হওয়ার পরেই সম্ভবত বোর্ডের তরফে সরকারিভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে অশ্বিনের দলবদলের কথা। জানা গিয়েছে, অশ্বিনের বদলে জগদীশ সুচিত ছাড়াও পাঞ্জাব চেয়েছিল কিউয়ি পেসার ট্রেন্ট বোল্টকে। কিন্তু তাতে রাজি হয়নি দিল্লি। বদলে তারা অতিরিক্ত দেড় কোটি টাকা দিয়ে চুক্তি চূড়ান্ত করে।