সম্পত্তিজনিত বিষয়ে অশান্তি বৃদ্ধির আশঙ্কা, আত্মীয়-পরিজনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি। শেয়ার, ফাটকা, লটারিতে অর্থাগম, কর্মক্ষেত্রে গোলযোগের ... বিশদ
বাছাই পর্বে পারফেক্ট ১০০ শট করে দ্বিতীয় স্থানে শেষ করেন ভারতীয় মহিলা শ্যুটার। তাঁর স্কোর ৫৮৮। এক নম্বরে শেষ করেন তাইল্যান্ডের নাফাসোওয়ান ইয়াংপাইবুন (৫৯০)। ২৫ মিটার পিস্তল ইভেন্টে ভারত থেকে দ্বিতীয় ওলিম্পিক কোটা পেলেন চিঙ্কি। এবছর মিউনিখ বিশ্বকাপে প্রথম হয়ে ভারতের শ্যুটার রাহি সারনোবাট প্রথম ওলিম্পিক কোটা পান। শুক্রবার ওলিম্পিক কোটা নিশ্চিত করার পর চিঙ্কি বলেন, ‘আমি কতটা খুশি তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। এটা জীবনের সেরা পারফরম্যান্স। এই সাফল্যে আমি কোচেদের কৃতিত্ব দিতে চাই। কোচ হিসেবে যশপাল রানা আমাকে দারুণভাবে সাহায্য করেছেন।’ ভোপাল অ্যাকাডেমি থেকে উঠে এসেছেন চিঙ্কি যাদব। সেই অ্যাকাডেমি ছাড়াও জাতীয় রাইফেল সংস্থার কর্তাদের কাছেও তিনি কৃতজ্ঞ। ভালো ছবি আঁকেন চিঙ্কি যাদব। রং-তুলি নিয়ে মনের ভাব ক্যানভাসে ফুটিয়ে তোলার মধ্যে দিয়েই তাঁর অবসর সময় কাটে। এবছর প্রথম আইএসএসএফ শ্যুটিং বিশ্বকাপে চার নম্বরে শেষ করেন চিঙ্কি যাদব। এবছরের শুরুতে রিও বিশ্বকাপে ৫৮৯ স্কোর করে সেরা ফল করেন তিনি। ভারতের প্রাক্তন আন্তর্জাতিক শ্যুটার যশপাল রানা ছাত্রী চিঙ্কিকে নিয়ে উচ্ছ্বসিত। তিনি পরিষ্কার বলেন, ‘ফোকাস ঠিক রাখলে চিঙ্কি ভবিষ্যতে দেশকে আরও আন্তর্জাতিক পদক এনে দেবে।’ ২০১২ সালে সিনিয়র ভারতীয় দলে প্রথম সুযোগ পান চিঙ্কি যাদব। সেই বছর থেকেই তাঁর উত্তরণ শুরু হয়। ভারতের আরও দুই শ্যুটার অন্নু রাজ সিং (৫৭৫) ও নীরজ কাউর (৫৭২) যথাক্রমে ২১ ও ২৭ নম্বরে শেষ করেন। উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই ভারত পুরুষ ও মহিলাদের ১০ মিটার এয়ার রাইফেল, পুরুষদের ৫০ মিটার রাইফেল থ্রি পজিশন, পুরুষ ও মহিলাদের ১০ মিটার এয়ার পিস্তল ও মহিলাদের ২৫ মিটার এয়ার পিস্তলে ওলিম্পিক কোটা নিশ্চিত করেছেন।