ব্যবসা সূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন ... বিশদ
ঘরোয়া ক্রিকেটে সিএম গৌতম যথেষ্ট পরিচিত মুখ। কর্ণাটক ও গোয়ার হয়ে রনজি ট্রফি খেলেছেন তিনি। এছাড়া আইপিএলে দিল্লি ডেয়ারডেভিলস, মুম্বই ইন্ডিয়ান্স ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়েও খেলেছেন গৌতম। অন্যদিকে আবরার কাজি ১৭টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলেছেন। ২০১১ সালে বেঙ্গালুরুর হয়ে একটি মাত্র ম্যাচে খেলেন তিনি। শুক্রবার থেকে শুরু হচ্ছে সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফি। গৌতম এখন গোয়ার হয়ে খেলেন। আর কাজির দল মিজোরাম। এই টুর্নামেন্টে তাঁদের দু’জনেরই খেলার কথা। তার আগেই বড় ধাক্কা খেলেন গৌতম ও কাজি। চলতি বছর কেপিএলে তাঁরা বেলারি টাস্কার্সের হয়ে খেলেছিলেন। যার মধ্যে গৌতম ছিলেন ওই দলটির অধিনায়ক। পুলিসের তরফে জানানো হয়েছে, এই দুই ক্রিকেটারই কেপিএল ২০১৯-এর ফাইনালে গড়াপেটায় যুক্ত ছিলেন। খেলা হয়েছিল বেলারি টাস্কার্স ও হুবলি টাইগার্সের মধ্যে। সেই ম্যাচে গৌতমের দলকে ৮ রানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় হুবলি টাইগার্স। জানা গিয়েছে, মন্থর ব্যাটিং করার জন্য দুই অভিযুক্ত ক্রিকেটারই জুয়াড়ির থেকে ২০ লক্ষ টাকা করে পেয়েছিলেন। তদন্তকারী এক আধিকারিক জানিয়েছেন, ‘স্লো ব্যাটিংয়ের জন্য ২০ লক্ষ টাকা করে পেয়েছিল ওই দুই ক্রিকেটার। ফাইনালের আগে অন্য একটি ম্যাচেও গড়াপেটা করেছিল ওরা।’
এর আগে গত ২৬ অক্টোবর বেঙ্গালুরু ব্লাস্টার্সের বোলিং কোচ ভিনু প্রসাদ ও ব্যাটসম্যান বিশ্বনাথন ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে যুক্ত হওয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তার কিছুদিন আগেই গ্রেপ্তার হয়েছিলেন বেলাগাভি প্যান্থার্স ফ্র্যাঞ্চাইজির মালিক আশফাক আলি থারা। তাঁর বিরুদ্ধেও উঠেছে কেপিএলে গড়াপেটার অভিযোগ।