সম্পত্তিজনিত বিষয়ে অশান্তি বৃদ্ধির আশঙ্কা, আত্মীয়-পরিজনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি। শেয়ার, ফাটকা, লটারিতে অর্থাগম, কর্মক্ষেত্রে গোলযোগের ... বিশদ
আগের দিনও অনুষ্কা শেয়ার করেছিলেন তাঁদের ভুটান সফরের বিভিন্ন ছবি। একটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে, প্রায় সাড়ে আট কিলোমিটার ট্রেক করে তাঁরা পথপ্রান্তে একটি গ্রামে বিশ্রাম নিচ্ছেন। যে বাড়ির সামনে তাঁরা দাঁড়িয়েছিলেন, তাঁরাও চিনতে পারেননি বিরুষ্কাকে। নিজের টুইটারে ছবিগুলি পোস্ট করে অনুষ্কা লেখেন, ‘পাহাড়ি পথে ট্রেক করে একটা ছোট্ট গ্রামে পৌঁছালাম। পথে চার মাসের একটা বাছুরকে খাওয়ালাম। সেই বাড়ির গৃহকর্তা বললেন, আপনারা নিশ্চয়ই খুব ক্লান্ত। চা খাবেন? আমরা তাঁর কাছে অচেনা। তবু পরম আন্তরিকতায় নিজের বাড়িতে নিয়ে গেলেন আমাদের। চা খেতে খেতে গল্প হল। তখনও ওঁরা আমাদের পরিচয় জানেন না!’ এরপর অনুষ্কার বয়ানে ফুটে উঠেছে দার্শনিকত্বের ছোঁয়া। তিনি লিখেছেন, ‘বিরাট ও আমাকে যাঁরা চেনেন, তাঁরা জানেন, আমরা ঠিক এমন মুহূর্তের জন্যই বেঁচে থাকি। যে মুহূর্ত সুন্দর মানবিক সম্পর্ক তৈরি করে। যখন দেখলাম, ওঁরা আমাদের না চিনেও সাদর অভ্যর্থনা জানালেন, অথচ বিনিময়ে কিছুই চাইলেন না, তখন মনটা আনন্দে ভরে উঠল। এটাই যদি জীবনের সত্যিকারের অর্থ না হয়, তা হলে জীবনের অর্থ কী? এই স্মৃতি সারা জীবন বহন করব।’