ব্যবসা সূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন ... বিশদ
স্কুলের প্রধান শিক্ষক বিভাষ সাহা বলেন, আমরা আশায় আছি, সায়ন জাতীয় দলের জুডো খেলায় পদক পাবে। ওর মধ্যে প্রচুর শক্তি ও সাহস আছে। ওর সাফল্য কামনা করছি।
বিদ্যানগর হাইস্কুলের দ্বাদশ শ্রেণীতে পড়ে সায়ন সাহা। ১৪ নভেম্বর থেকে দিল্লিতে শুরু হচ্ছে স্কুল পর্যায়ের জাতীয় জুডো প্রতিযোগিতা। সেখানেই অংশগ্রহণ করতে যাবে বাংলার ওই জুডো চ্যাম্পিয়ন। রাজ্য পর্যায়ের খেলায় প্রথম হওয়ার পর থেকে নিয়মিত প্র্যাকটিস চালিয়ে যাচ্ছে। সপ্তাহে তিনদিন করে তালিম নিতে যাচ্ছে হাওড়ার দাসনগরে। তার কোচ পার্থ সেনগুপ্ত সায়নকে প্রচুর অনুশীলন করাচ্ছেন। পার্থবাবু বলেন, ওর মধ্যে প্রচুর শক্তি ও দম আছে। আশা করি, জাতীয় পর্যায়ে ও ভালো ফলাফল করবে।
আগামী বছর উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় বসার আগে জুডোতে জাতীয় চাম্পিয়ন হওয়া সায়নের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। সায়নের মা কৃষ্ণা সাহা একজন পুলিস কর্মী। তিনি বলেন, ছেলে পড়াশোনায় বেশ ভালো। ইচ্ছা ছিল সায়ন পড়াশোনার পাশাপাশি নাচ শিখবে। কিন্তু ওর পছন্দ মার্শাল আর্ট, জুডো। হাওড়ার দাশনগরে বন্ধুদের সঙ্গে জুডো শিখতে যায়। ওর কৃতিত্ব আমারও ভালো লাগছে।
এদিন সায়ন বলে, টিভিতে জুডো ও মার্শাল আর্ট দেখে অনুপ্রাণিত হই। আমার মা এবং মাসি দু’জনেই জুডো খেলায় উৎসাহ জুগিয়েছে। এছাড়া স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকা থেকে সহপাঠীরাও আমাকে ভালো খেলার জন্য উৎসাহ জোগায়। ন্যাশনালে ভালো খেলার জন্য অনুশীলন করছি।