বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
বিশাখাপত্তনমে দ্বিতীয় টেস্টে প্রোটিয়াদের ব্যাটিং মুখ খুবড়ে পড়েছিল। সেই প্রসঙ্গে ডু’প্লেসি বলেন, ‘ভারতের মতো বড় রানের পাহাড় তৈরি করতে হলে ইনিংসে একাধিক ৫০ বা তার বেশি রানের ইনিংস চাই। আমি সিরিজে দু’বার সেই রান করেছি।’ দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক ইঙ্গিত করেছেন দলের ব্যাটিং দুর্বলতার দিকে। বিশেষ করে হাসিম আমলা ও ডেল স্টেইন অবসর ঘোষণা করার পর সেই অভাব পূরণ হয়নি। ২০১৫-১৬ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা ৩-০ ফলে সিরিজ জিতেছিল। সেই সময় অ্যাওয়ে সিরিজে ১৫টি টেস্টে অপরাজিত থেকে রেকর্ড গড়েছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটাররা। ফাফ ডু’প্লেসি বলেন, ‘গতবারও আমরা শক্তিশালী টিম নিয়ে ভারতে এসেছিলাম। এবার আমরা লড়াই করলেও প্রথম দুটি টেস্ট হেরে গিয়েছি। তৃতীয় টেস্টে একই ফলের পুনরাবৃত্তি হোক, সেটা আমরা কখনই চাইব না। যতই হোক এই মুহূর্তে ভারত খুবই শক্তিশালী টিম।’
দলের বোলিং নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক। তিনি বলেন, ‘গত দুটি টেস্টে ভারতের ১৬টি উইকেটের বেশি ফেলতে পারেনি আমাদের বোলাররা। অর্থাৎ আমাদের বোলাররা তেমন চাপে ফেলতে পারেনি ভারতের ব্যাটিং লাইন আপকে। সেই দুর্বলতা অচিরেই কাটিয়ে উঠতে হবে।’ ঘরের মাঠে টানা ১১টি সিরিজ জিতে রেকর্ড গড়েছে ভারত। সেটাকে একেবারেই আমল দিচ্ছেন না ডু’প্লেসি। তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ওঠা-নামা খুবই তাৎক্ষণিক।’ তৃতীয় টেস্টে ওপেনার আইডেন মার্করাম ও বাঁ-হাতি স্পিনার কেশব মহারাজ খেলতে পারবেন না। ফলে প্রথম একাদশে পরিবর্তন হচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকার। ব্যাটিং অর্ডার পরিবর্তনের কথাও বলেছেন ডু’প্লেসি।