পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
সাইপ্রাসের রাজধানী শহর নিকোসিয়ায় আগামী বছর ইউরোর মূলপর্বের টিকিট নিশ্চিত করতে এদিন কেবল হার এড়াতে হত রাশিয়াকে। সে জায়গায় সাইপ্রাসকে ৫ গোলের মালা পরিয়ে মাঠ ছাড়ল জার্মানরা। ১০ জনের সাইপ্রাসকে হারাতে এদিন বিশেষ বেগ পেতে হয়নি চেরচেসভের দলকে। ম্যাচের ৯ মিনিটে ডেনিস চেরিসেভের গোলে খাতা খোলে গত বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালিস্টরা (১-০)। প্রথমার্ধের মাঝপথে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন মাগোমেদ ওজদোয়েভ (২-০)। ২৮ মিনিটে জঘন্য ফাউল করে কোস্তাস লাইফিস লাল কার্ড দেখে বেরিয়ে যাওয়ায় সাইপ্রাসের ম্যাচে ফেরার রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়। রাশিয়া তৃতীয় গোলটি পায় ৭৯ মিনিটে। গোল করেন আর্তেম জিউবা। শেষ ১০ মিনিটে বাকি দুটি গোস করেন আলেক্সান্ডার গলোভিন ও চেরিসেভ।
অন্যদিকে উত্তর ম্যাসেডোনিয়াকে হারিয়ে ইউরোর মূলপর্বে খেলা নিশ্চিত করেছে পোল্যান্ডও। প্রথমার্ধ গোলশূন্য থাকলেও দ্বিতীয়ার্ধে দারুণ দাপট দেখিয়ে জয় নিশ্চিত করে ফেলে পোলিশরা। ৭৩ মিনিটে পরিবর্ত হিসেবে নেমেই পোল্যান্ডের হয়ে প্রথম গোলটি করেন জেমস ফ্র্যাঙ্কোস্কি। ৭ মিনিট পর দ্বিতীয় গোলটি করে দলের মূলপর্বে খেলা নিশ্চিত করেন আর্কাডিউজ মিলিক (২-০)। নিজে গোল না পেলেও পোল্যান্ডের জয়ে নায়ক রবার্ট লিওয়ানডস্কি। পোলিশদের দুটো গোলেই অ্যাসিস্ট করলেন তিনি। গ্রুপ-‘সি’তে এস্তোনিয়াকে হারিয়ে মূলপর্বে যাওয়ার লক্ষ্যে অনেকটাই এগল জার্মানি। ১৪ মিনিটে ১০ জন হয়ে গিয়েও ৩-০ গোলে জিতল জার্মানরা। তাদের জয়ের নায়ক ইকেই গুন্ডোগান জোড়া গোল করলেন। অপর গোলটি করেন টিমো ওয়ার্নার। উল্লেখ্য, এস্তোনিয়ার ফরোয়ার্ড ফ্র্যাঙ্ক লিভাককে বক্সের মধ্যে ফাউল করে লালকার্ড দেখেছিলেন এমরে ক্যান। তবে দশ জনে খেলেও জিততে অসুবিধা হয়নি জার্মানদের। অন্যদিকে, বেলারুশকে ২-১ গোলে হারিয়ে মূলপর্বের দিকে আরও এক পা বাড়াল নেদারল্যান্ডস। ডাচদের হয়ে এদিন জোড়া গোল করেন লিভারপুল স্ট্রাইকার জর্জিনহো ভিনালডাম। এছাড়া গ্যারেথ বেলের গোলে ওয়েলশ ১-১ গোলে ড্র করেছে ক্রোয়েশিয়ার সঙ্গে।