বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
সেই ম্যাচ দেখতে স্টেডিয়াম হাউসফুল থাকবে বলেই মনে করা হচ্ছে উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে। তাই নিরাপত্তা বিষয়েও আঁটোসাঁটো করা হচ্ছে গোটা স্টেডিয়ামকে। সোমবার সাংবাদিক সম্মেলন করে বিধাননগরের পুলিস কমিশনার লক্ষ্মীনারায়ণ মিনা বলেন, মোট ১৮০০ পুলিস মোতায়েন করা হচ্ছে স্টেডিয়াম চত্বরে। মঙ্গলবার কীভাবে নিরাপত্তা ব্যবস্থা কাজ করবে, সে বিষয়ে সোমবার সন্ধ্যায় স্টেডিয়ামে মক ড্রিল হয়। পুলিস কমিশনার আরও জানিয়েছেন, মোবাইল, মানি ব্যাগ ছাড়া শুধুমাত্র জাতীয় পতাকা নিয়ে দর্শকদের মাঠের মধ্যে ঢুকতে দেওয়া হবে। ডিসি (সদর) কুনার আগরওয়াল জানান, ব্যাগ, জলের বোতল, ছাতা, মহিলাদের হাত ব্যাগ— কোনও কিছু নিয়েই দর্শকদের স্টেডিয়ামে ঢুকতে দেওয়া হবে না। স্টেডিয়ামে জলের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে। গাড়ি পার্কিংয়েরও বন্দোবস্ত থাকছে।
রাতে খেলা শেষ হওয়ার পর স্টেডিয়াম থেকে বিভিন্ন জায়গায় ফেরার জন্য অতিরিক্ত বাসের ব্যবস্থা রাখার জন্য ইতিমধ্যে পরিবহণ দপ্তরের সঙ্গে কথা হয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় ম্যাচ শুরু হওয়ার দু’ঘণ্টা আগে থেকে দর্শকদের প্রবেশের জন্য স্টেডিয়ামের সব গেট খুলে দেওয়া হবে বলেও ডিসি (সদর) জানান। ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস সকাল দশটা থেকে সাতটা পর্যন্ত যুবভারতীতে সবকিছু দেখভাল করেন।