পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এরপর গোটা মাঠ জুড়েই অনুশীলন হল ভারতের। প্রথম একাদশের কম্বিনেশন প্র্যাকটিসের উপর দেওয়া হল জোর। ইগর স্টিম্যাচের আমলে ভারতীয় দল প্রথম দু’টি ম্যাচ তিন ডিফেন্ডারে খেলেছিল। তবে তিনি অচিরেই বুঝতে পারেন, এই ফর্মেশনে ভারতীয়রা স্বচ্ছন্দ নন। তাই মঙ্গলবার শেষ কয়েকটি ম্যাচের মতোই ৪-৪-২ পদ্ধতিতেই দল নামাবে ভারত। গোলে গুরপ্রীত। দুই উইং ব্যাকে রাহুল ভেকে আর মন্দার রাও দেশাই। স্টপারে আদিল খান নিশ্চিত। স্টিম্যাচ বলছেন,‘আনাস দীর্ঘ দিন ৯০ মিনিটের ম্যাচ খেলেনি। তবে দ্রুত ফিট হচ্ছে।’ তাঁর সঙ্গে কথা বলে মনে হল, অভিজ্ঞতার জন্য আনাস প্রথম একাদশে থাকতে পারেন। পরিস্থিতি অনুসারে শুভাশিস বসু পরিবর্ত হিসাবে হয়তো নামবেন। মাঝমাঠে ব্র্যান্ডন ফার্নন্ডেজ, অনিরুদ্ধ থাপা, বিনীত রাইয়ের খেলার সম্ভাবনাই বেশি। আক্রমণে জোর বাড়াতে রেনিয়রকে টপকে আসতে পারেন আশিক কুরিয়ান। আপফ্রন্টে বিএফসি’র জোড়া ফলা সুনীল ও উদান্তাই ভরসা স্টিম্যাচের। তিনি এদিন একটি মূল্যবান কথা বলেছেন। তাঁর মন্তব্য,‘ওমান কিংবা কাতারের বিরুদ্ধে আমরা আন্ডারডগ হিসাবে খেলতে নেমেছিলাম। এই ম্যাচে আমরা নামছি ফেভারিট হিসাবে। তাই মঙ্গলবার আমাদের অ্যাপ্রোচটাই হবে অন্যরকম।’ ক্রোয়েশিয়ান কোচের মতে,‘কেরল ব্লাস্টার্সের ম্যাচ ছাড়া আর কোনও স্টেডিয়ামে ৬০-৬২ হাজার দর্শক থাকে না। তাই মঙ্গলবার রাতে প্রত্যাশার চাপ মোকাবিলা করাই আমাদের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। কোন কোন ফুটবলারের ৬০ হাজার দর্শকের সামনে খেলার অভিজ্ঞতা আছে তা নিয়ে সাপোর্ট স্টাফরা একটি তালিকা তৈরি করেছে। আগামী ২৪ ঘণ্টা মাঠের বাইরে চাপ কীভাবে মোকাবিলা করতে হবে সেই নিয়ে কাজ করছি আমরা।’ এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন,‘বাংলাদেশকে আমরা হাল্কাভাবে নিচ্ছি না। কলকাতায় ড্র করলেই ওরা বীরের সম্মান পাবে। দলটির ব্লকিং চমৎকার।’