গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
সুপারম্যান ঋদ্ধিমানের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ক্যাপ্টেন কোহলি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ঋদ্ধিমানের জায়গায় ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্ট ঋষভ পন্থের উপর আস্থা দেখিয়েছিল। তবে ঘরের মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজে ঋদ্ধিকেই বেছে নিয়েছিলেন কোহলি। তার কারণ হিসাবে বিরাট বলেছিলেন, ‘এই মুহূর্তে ঋদ্ধি বিশ্বের সেরা উইকেটরক্ষক।’ পুনে টেস্টে বাংলার উইকেটরক্ষক দক্ষতার নিপুণ ছাপ ফুটিয়ে তুলেছেন। উইকেটের পিছনে তাঁর দুরন্ত পারফরম্যান্সের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন প্রাক্তন ক্রিকেটাররা। অনেকেই, তাঁর মধ্যে সৈয়দ কিরমানিকে খোঁজার চেষ্টা করেছেন। কোহলি বলেছেন, ‘বিশাখাপত্তনম টেস্টে ঋদ্ধি একটু নার্ভাস ছিল। কারণ, চোট সারিয়ে ফিরে ওটাই ছিল ওর প্রথম ম্যাচ। কিন্তু একটা ম্যাচ খেলার পরেই ঋদ্ধি কিন্তু আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছে। তার প্রতিফলন ঘটল এই ম্যাচে। দুরন্ত সব ক্যাচ ধরেছে। আমি আগেও বলেছি, এই মুহূর্তে ওর মতো দক্ষ উইকেটকিপার ভারতে কেন, বিশ্বেও খুঁজে পাওয়া যাবে না। টেস্ট ক্রিকেটে উইকেটকিপারের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। সেটা আরও একবার প্রমাণ হল। ঋদ্ধির এই সাফল্য আগামী দিনে ওকে আরও ভালো খেলতে রসদ জোগাবে। শুধু ঋদ্ধি নয়, দারুণ কামব্যাক করেছে রবিচন্দ্রন অশ্বিনও। দেশের মাটিতে অশ্বিন-জাদেজা স্পিন জুটি আমাদের প্রথম পছন্দ। সেই কারণেই, কুলদীপকে খেলানো হচ্ছে। সেটা ওকে আমরা বলেওছি। তবে অশ্বিন ও জাদেজাকে খেলানোর বাড়তি সুবিধা হল, ওরা ব্যাটও করতে পারে। আমরা যখন শুরু করেছিলাম, তখন টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে সাত নম্বরে ছিলাম। তখন উপরের দিকে উঠে আসাই ছিল একমাত্র লক্ষ্য। গত তিন-চার বছর ধরে এক সঙ্গে আমরা খেলছি। ভালো পারফর্ম করে র্যাঙ্কিংয়েও শীর্ষ স্থান অর্জন করেছি। এই সাফল্য ধরে রাখাই আমাদের কাছে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।’
দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক ফাফ ডু’প্লেসি জানিয়েছেন, ‘টিম ইন্ডিয়া’কে ভারতের মাটিতে হারানো সত্যিই কঠিন। রেকর্ডই তাই বলছে। উপমহাদেশের পিচে প্রথম ইনিংস সব সময় গুরুত্বপূর্ণ। সেই সুযোগ ভারতীয় দল কাজে লাগিয়েছে। বিরাটের ২৫০ রানের ইনিংস প্রমাণ করে, ও কত বড় ব্যাটসম্যান।’