গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
কীভাবে লক্ষ্য সফল হবে? প্রশ্নের উত্তরে সিন্ধুর বিশ্লেষণ, ‘পরিশ্রমের কোনও বিকল্প নেই। ওলিম্পিকসের আগে ডেনমার্ক ওপেন এবং প্যারিস ওপেন রয়েছে। এই দু’টি প্রতিযোগিতাই আমার কাছে নিজেকে নিখুঁত করে তোলার মঞ্চ। জীবনের মতো পারফরম্যান্সেও ওঠানামা থাকে। কখনও জিতি আবার কখনও হারি। কিন্তু হতাশ হই না। হার থেকে শিক্ষা নিয়ে ভুলত্রুটি শুধরে নেওয়ার চেষ্টা করি। টোকিওয় সোনা জেতা কখনোই সহজ নয়। তারজন্য একাধিক কঠিন চ্যালেঞ্জ টপকাতে হবে আমাকে। রিও ডি জেনেইরোতেই আমি প্রথমবার ওলিম্পিকসে খেলি। তাই প্রতিদ্বন্দ্বীরা আমার সম্পর্কে তেমন কিছু জানত না। কিন্তু এখন পরিস্থিতি বদলেছে। এবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে জাপানের নোজুমি ওকাহারাকে হারানোর পর সবাই নিশ্চয়ই আমার পারফরম্যান্স নিয়ে কাটাছেঁড়ায় ব্যস্ত। টোকিও ওলিম্পিকসের আগে প্রত্যেকে আমার খেলার ধরন নিয়ে হোম-ওয়ার্ক করবে। তাই তার আগে নিজের খেলায় নতুনত্ব আনাই আমার লক্ষ্য। যাতে প্রতিপক্ষকে বোকা বানিয়ে সহজে জয় ছিনিয়ে নিতে পারি। নতুন কোচ কিমের সঙ্গে এই ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে। ওঁর পরামর্শ আমায় আরও নিখুঁত করে তুলেছে। তবে শেখার তো কোনও শেষ নেই। আগামী বছর ওলিম্পিকসের আগে অনেক কিছু শেখার জন্য আমি তৈরি।’