কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ও মানসিক কষ্ট। দূর ভ্রমণের সুযোগ। অর্থ প্রাপ্তির যোগ। যে কোনও ... বিশদ
গ্রুপের প্রথম দু’টি ম্যাচ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে স্টিম্যাচের বিশ্লেষণ, ‘গুয়াহাটিতে প্রথম ম্যাচে ওমানের বিরুদ্ধে আমরা পরিকল্পিত ফুটবল খেলেছিলাম। গ্যালারিতে হাজির প্রায় ২৩ হাজার সমর্থকের সহযোগিতা ভোলা সম্ভব নয়। প্রথমার্ধে সুনীলের দুরন্ত লক্ষ্যভেদে ভারত লিডও নেয়। কিন্তু শেষপর্বে দু’টি গোল হজম করায় শূন্য হাতে সেদিন ড্রেসিং-রুমে ফিরতে হয়েছিল। আর কাতারের বিরুদ্ধে ম্যাচ নিশ্চয়ই সবাই দেখেছেন। দোহায় সুনীল ছেত্রীর সার্ভিস পাইনি আমরা। তা সত্ত্বেও উদান্তারা বিন্দুমাত্র হতোদ্যম হয়নি। কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করেছে। ফল যাই হোক না কেন, ভারতীয় ফুটবলকে এখন কেউ খাটো করে দেখতে পারবে না। আশা করছি, বাংলাদেশ ম্যাচেও কলকাতার ফুটবলপ্রেমীদের উপচে পড়া সমর্থন পাব।’
প্রস্তুতি শিবিরের মধ্যেই ইন্ডিয়ান সুপার লিগের দল নর্থইস্ট ইউনাইটেডের বিরুদ্ধে খেলবে স্টিম্যাচ-ব্রিগেড। এই ম্যাচে দলের কম্বিনেশন পরখ করে নেওয়াই লক্ষ্য ক্রোয়েশিয়ান কোচের। ভারতীয় দলের দীর্ঘকায় গোলরক্ষক গুরপ্রীত সিং সান্ধু বলেন, ‘বাংলাদেশকে হারাতে পারলে আত্মবিশ্বাস বাড়তে বাধ্য। কাতার ও ওমান, দু’টি দলই তখন কিছুটা হলেও চাপে পড়বে। কলকাতায় ক্লাব ফুটবল খেলার অভিজ্ঞতা আমার রয়েছে। তাই জানি, ওখানকার সমর্থকদের আবেগ কতখানি। তাই যুবভারতীতে নামার জন্য মুখিয়ে আছি।’