গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
পিয়ারলেসের কোচ জহর দাস বলেন, ‘দুই বড় ক্লাব স্বদেশি খেলোয়াড় রিক্রুটে ভ্রান্ত নীতি নিয়েছে। আমার দলে অনিল কিস্কু, অরূপ দেবনাথ, মনোতোষ চাকলাদার, পঙ্কজ মউলা, দীপঙ্কর দাস, ফুলচাঁদ হেমব্রম দারুণ খেলেছে। পরে নেমে বেশ সফল লক্ষ্মীকান্ত মান্ডি। এটাই আমার সবথেকে বড় পাওনা।’ জহর দাস প্রায় তিরিশ বছর কোচিংয়ে আছেন। তিনি বলেন, ‘মোহন বাগানের পাশাপাশি কলকাতার অপ্রধান দলেও কাজ করেছি। সালকিয়া ফ্রেন্ডসকে ১৯৮৮ সালে প্রথম ডিভিসন থেকে সুপার ডিভিসনে তুলেছিলাম। তখনকার সুপার ডিভিশন এখন প্রিমিয়ার ডিভিশন হিসাবে পরিচিত। তবে কোচিং জীবনে সাফল্য মাত্র ২৫ শতাংশ। ব্যর্থতাই বেশি। আইজল এফসি’কে ফেড কাপে ফাইনালে তোলার চেয়েও পিয়ারলেসের এই সাফল্য আমার কাছে বড়। ময়দানে আমাকে ‘মোহন বাগানী’ হিসেবেই ধরে ফুটবলমহল। তবে আমি একবার ইস্ট বেঙ্গলে কোচিং করাতে চাই। সেক্ষেত্রে আমার কোচিং জীবনের একটি বৃত্ত সম্পূর্ণ হবে।’
আজ বিধাননগরের সেন্ট্রাল পার্কে পিয়ারলেস একটি প্রদর্শনী ম্যাচ খেলবে এটিকে’র বিরুদ্ধে। এটিকে এর আগে মহমেডানের কাছে ৩-৫ গোলে হেরেছে। লিগ চ্যাম্পিয়নের বিরুদ্ধে নিজেদের পরখ করে নিতে চাইছে এটিকে। পূর্ণ শক্তির দল নামাবে পিয়ারলেস।