রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
এদিন ম্যাচের শেষ লগ্নে মহমেডান স্পোর্টিংয়ের তীর্থঙ্কর সরকারের একটি ফ্রি-কিকে বল গোলে ঢোকার মুখে তা ডানদিকে শরীর ছুঁড়ে সেভ করেন ভবানীপুর গোলরক্ষক অভিজিৎ দাস। তাঁর শরীর গোলের মধ্যে ঢুকে গেলেও বল ছিল গোল লাইনের উপর। কিন্তু মহমেডান সমর্থকরা গোলের দাবি করতে শুরু করেন। সহকারী রেফারি, রেফারির দিকে গ্যালারি থেকে উড়ে আসে বোতল ও ইটের টুকরো। ম্যাচ প্রায় কিছুক্ষণ বন্ধ থাকে। রেফারি রঞ্জিত বক্সি ও ম্যাচ কমিশনার জয়ন্ত ব্যানার্জি খেলা শুরু করার আপ্রাণ চেষ্টা করেন। কিন্তু গ্যালারিতে উত্তেজনা কমেনি।
যখন খেলা বন্ধ হয় তখন নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হতে সাত মিনিট বাকি ছিল। কিন্তু গন্ডগোলের জেরে খেলা প্রায় ২২ মিনিট বন্ধ থাকে। এই সময়ে আইএফএ সচিব লালবাজারকে ফোন করে মাঠে রিজার্ভ ফোর্স পাঠানোর জন্য অনুরোধ করেন। পুলিস আসার পর গ্যালারি কিছুটা শান্ত হয়। রেফারি পুনরায় খেলা শুরু করেন। এদিন ম্যাচের শুরু থেকে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ ছিল ভবানীপুরের দখলে। ম্যাচের ৯ ও ৩৫ মিনিটে দুটি গোল করে ভবানীপুরকে এগিয়ে দেন ডোডোজ। এর মধ্যে তাঁর দ্বিতীয় গোলটি দর্শনীয়। বক্সে ইন ও আউটসাইড ডজে বিপক্ষ ডিফেন্ডারকে টলিয়ে বাঁ-পায়ের ইনস্টেপে নেওয়া ডোডোজের শট দ্বিতীয় পোস্ট দিয়ে জালে জড়িয়ে যায়। বিরতির পর ব্যবধান বাড়ান কামো।