ঝগড়া এড়িয়ে চলার প্রয়োজন। শরীর স্বাস্থ্য বিষয়ে অহেতুক চিন্তা করা নিষ্প্রয়োজন। আজ আশাহত হবেন না ... বিশদ
ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবল উপহার দেয় ফ্রান্স। অষ্টম মিনিটে রাফায়েল ভারানের বাড়ানো ‘জেম অব আ থ্রু’ ধরে গোল করতে ভুল হয়নি কোম্যানের (১-০)। ২৭ মিনিটে বাঁ দিক থেকে হার্নান্ডেজের পাস গোলে ঠেলে ব্যবধান বাড়ান অলিভার জিরু (২-০)। এই পর্বে আতোঁয়া গ্রিজম্যানও বেশ কয়েকটি বুদ্ধিদীপ্ত পাস বাড়িয়েছেন সহ-ফুটবলারদের উদ্দেশ্যে। তবে ৩৭ মিনিটে তাঁর নেওয়া স্পটকিক ক্রসপিসে প্রতিহত হয়। বিরতির পরেও ম্যাচের গতি-প্রকৃতিতে বিন্দুমাত্র পরিবর্তন হয়নি। ৬৮ মিনিটে গ্রিজম্যানের বাড়ানো বল থেকে দলের তৃতীয় তথা নিজের দ্বিতীয় গোল কোম্যানের (৩-০)। জিরু-টমাস লেমাররা সহজ সুযোগ না হারালে আলবেনিয়ার লজ্জা আরও বাড়ত। ৮৫ মিনিটে দুই পরিবর্ত ফুটবলারের উদ্যোগে চতুর্থ গোল ফ্রান্সের। ফেকিরের পাস থেকে লক্ষ্যভেদ করেন ইকোনে (৪-০)। অন্তিম পর্বে পেনাল্টি থেকে আলবেনিয়ার সান্ত্বনাসূচক গোলটি সিকোলেসির (৪-১)।