হঠাৎ জেদ বা রাগের বশে কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়া শ্রেয়। প্রেম-প্রীতির যোগ বর্তমান। প্রীতির বন্ধন ... বিশদ
মোহন বাগান- ১ : ইন্ডিয়ান নেভি-০
(মুনোজ-পেনাল্টি)
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: আগামী বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ছ’টায় সল্টলেক স্টেডিয়ামে ডুরান্ড কাপের প্রথম সেমি-ফাইনালে মুখোমুখি হবে মোহন বাগান ও রিয়াল কাশ্মীর। শনিবার মোহন বাগান গ্রুপ লিগের শেষ ম্যাচে ফ্রান্সিসকো গঞ্জালেস মুনোজের পেনাল্টি থেকে করা গোলে হারায় ইন্ডিয়ান নেভিকে। ৫৭ মিনিটে শেখ ফৈয়াজকে বক্সে নেভির স্টপার দলরাজ সিং ট্রিপ করে ফেলে দিলে মোহন বাগান পেনাল্টি পায়। অন্যদিকে হাওড়া স্টেডিয়ামে চেন্নাইয়ান এফ সি এবং ইন্ডিয়ান এয়ারফোর্স ম্যাচটি প্রবল বৃষ্টিতে ভেসে যায়। ফলে ‘সি’ গ্রুপে গোকুলামের চ্যাম্পিয়ন হওয়া নিশ্চিত হয়ে গিয়েছে। বুধবার বেলা তিনটায় ইস্ট বেঙ্গল সেমি-ফাইনালে খেলবে গোকুলামের বিরুদ্ধে। ইস্ট বেঙ্গলের মতো মোহন বাগানও ডুরান্ডে গ্রুপ লিগের তিনটি ম্যাচই জিতল।
ম্যাচের ছ’ মিনিটে মোহন বাগানের শুভ ঘোষ মাঝখান দিয়ে চমৎকারভাবে বল নিয়ে ঢুকেছিলেন। নেভির স্টপার নভজ্যোত সিং বক্সের বাইরে ফেলে দিলে সুবিধাজনক অবস্থায় ফ্রিকিক পায় মোহন বাগান। ফ্রান গঞ্জালেস মুনোজের শট ক্রসপিসের উপর দিয়ে উড়ে যায়। ম্যাচে ডেঞ্জার জোনে তিনটি ফ্রিকিক পেলেও কাজে লাগাতে ব্যর্থ মোহন বাগান। প্রথমার্ধে ম্যাচে মোহন বাগানের প্রাধান্য থাকলেও নেভির গোল মুখ ওপেন করতে পারেনি ভিপি সুহেরের ব্যর্থতায়। তরুণ স্ট্রাইকার শুভ ঘোষ নেভির স্বদেশি রক্ষণের বিরুদ্ধে বেশ ভালো খেললেন। ৩২ মিনিটে তাঁর দুরন্ত শট তৎপরতার সঙ্গে বাঁচান নেভির গোলরক্ষক ভাস্কর রায়। ৪৮ মিনিটে দিনের সহজতম সুযোগটি নষ্ট করেন শুভই। ব্রিটোর কাছ থেকে তৎপরতার সঙ্গে দুটি গোল বাঁচান দেবজিৎ মজুমদার।
শনিবার খেলতে নামার আগেই ডুরান্ড কাপের সেমি-ফাইনালে উঠে গিয়েছিল মোহন বাগান। এমনিতেই চোটে বেহাল মোহন বাগান। তাই ডুরান্ডের গ্রুপ লিগের শেষ ম্যাচে স্বদেশি ইন্ডিয়ান নেভির বিরুদ্ধে কার্যত দ্বিতীয় সারির দল নামিয়েছিলেন মোহন বাগান কোচ কিবু ভিকুনা। গত বুধবার কাস্টমসের বিরুদ্ধে মোহন বাগানের যে দলটি খেলেছিল সেই দলের মাত্র তিনজন প্রথম একাদশে ছিলেন। সবুজ মেরুনে এদিনই প্রথম খেললেন দেবজিৎ মজুমদার, শুভ ঘোষ এবং দীপ সাহা। চার বিদেশির মধ্যে প্রথম একাদশে ছিলেন শুধুই ফ্রান গঞ্জালেস মুনোজ। তিনিই ম্যাচের সেরা। চামারো এবং বেইতিয়া বিশ্রামে থাকেন। এদিন ডুরান্ডে জামশেদপুর এফ সি ও বেঙ্গালুরু এফ সি’র ম্যাচটি ৩-৩ গোলে শেষ হয়।
শতবার্ষিকী পদযাত্রা: রবিবার ইস্ট বেঙ্গলের শতবর্ষ উপলক্ষ্যে বেহালার পাঠকপাড়ায় একটি পদযাত্রা হবে। উপস্থিত থাকবেন সুলে মুসাসহ ২৫জন প্রাক্তন অধিনায়ক।
(মুনোজ-পেনাল্টি)
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: আগামী বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ছ’টায় সল্টলেক স্টেডিয়ামে ডুরান্ড কাপের প্রথম সেমি-ফাইনালে মুখোমুখি হবে মোহন বাগান ও রিয়াল কাশ্মীর। শনিবার মোহন বাগান গ্রুপ লিগের শেষ ম্যাচে ফ্রান্সিসকো গঞ্জালেস মুনোজের পেনাল্টি থেকে করা গোলে হারায় ইন্ডিয়ান নেভিকে। ৫৭ মিনিটে শেখ ফৈয়াজকে বক্সে নেভির স্টপার দলরাজ সিং ট্রিপ করে ফেলে দিলে মোহন বাগান পেনাল্টি পায়। অন্যদিকে হাওড়া স্টেডিয়ামে চেন্নাইয়ান এফ সি এবং ইন্ডিয়ান এয়ারফোর্স ম্যাচটি প্রবল বৃষ্টিতে ভেসে যায়। ফলে ‘সি’ গ্রুপে গোকুলামের চ্যাম্পিয়ন হওয়া নিশ্চিত হয়ে গিয়েছে। বুধবার বেলা তিনটায় ইস্ট বেঙ্গল সেমি-ফাইনালে খেলবে গোকুলামের বিরুদ্ধে। ইস্ট বেঙ্গলের মতো মোহন বাগানও ডুরান্ডে গ্রুপ লিগের তিনটি ম্যাচই জিতল।
ম্যাচের ছ’ মিনিটে মোহন বাগানের শুভ ঘোষ মাঝখান দিয়ে চমৎকারভাবে বল নিয়ে ঢুকেছিলেন। নেভির স্টপার নভজ্যোত সিং বক্সের বাইরে ফেলে দিলে সুবিধাজনক অবস্থায় ফ্রিকিক পায় মোহন বাগান। ফ্রান গঞ্জালেস মুনোজের শট ক্রসপিসের উপর দিয়ে উড়ে যায়। ম্যাচে ডেঞ্জার জোনে তিনটি ফ্রিকিক পেলেও কাজে লাগাতে ব্যর্থ মোহন বাগান। প্রথমার্ধে ম্যাচে মোহন বাগানের প্রাধান্য থাকলেও নেভির গোল মুখ ওপেন করতে পারেনি ভিপি সুহেরের ব্যর্থতায়। তরুণ স্ট্রাইকার শুভ ঘোষ নেভির স্বদেশি রক্ষণের বিরুদ্ধে বেশ ভালো খেললেন। ৩২ মিনিটে তাঁর দুরন্ত শট তৎপরতার সঙ্গে বাঁচান নেভির গোলরক্ষক ভাস্কর রায়। ৪৮ মিনিটে দিনের সহজতম সুযোগটি নষ্ট করেন শুভই। ব্রিটোর কাছ থেকে তৎপরতার সঙ্গে দুটি গোল বাঁচান দেবজিৎ মজুমদার।
শনিবার খেলতে নামার আগেই ডুরান্ড কাপের সেমি-ফাইনালে উঠে গিয়েছিল মোহন বাগান। এমনিতেই চোটে বেহাল মোহন বাগান। তাই ডুরান্ডের গ্রুপ লিগের শেষ ম্যাচে স্বদেশি ইন্ডিয়ান নেভির বিরুদ্ধে কার্যত দ্বিতীয় সারির দল নামিয়েছিলেন মোহন বাগান কোচ কিবু ভিকুনা। গত বুধবার কাস্টমসের বিরুদ্ধে মোহন বাগানের যে দলটি খেলেছিল সেই দলের মাত্র তিনজন প্রথম একাদশে ছিলেন। সবুজ মেরুনে এদিনই প্রথম খেললেন দেবজিৎ মজুমদার, শুভ ঘোষ এবং দীপ সাহা। চার বিদেশির মধ্যে প্রথম একাদশে ছিলেন শুধুই ফ্রান গঞ্জালেস মুনোজ। তিনিই ম্যাচের সেরা। চামারো এবং বেইতিয়া বিশ্রামে থাকেন। এদিন ডুরান্ডে জামশেদপুর এফ সি ও বেঙ্গালুরু এফ সি’র ম্যাচটি ৩-৩ গোলে শেষ হয়।
শতবার্ষিকী পদযাত্রা: রবিবার ইস্ট বেঙ্গলের শতবর্ষ উপলক্ষ্যে বেহালার পাঠকপাড়ায় একটি পদযাত্রা হবে। উপস্থিত থাকবেন সুলে মুসাসহ ২৫জন প্রাক্তন অধিনায়ক।
