কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
১৯৭৬ থেকে ১৯৭৯ ভারতের বিভিন্ন টুর্নামেন্টে মোহন বাগানের জয়জয়কার ছিল। ১৯৭৯ সালে গুরদেব, মনজিৎ, হরজিন্দার, দেবরাজ, ম্যাচাডোদের নিয়ে এসেও ট্রফি শূন্য ছিল ইস্ট বেঙ্গল। ১৯৮০ সালে মজিদের ছোঁয়ায় ফেড কাপ ও রোর্ভাস কাপে চ্যাম্পিয়ন হয়। গোটা মরশুমে ডিসিএম ফাইনাল ছাড়া আর কোনও ম্যাচ হারেনি তারা। রোভার্স কাপের সেমি- ফাইনালে দুই গোলে এগিয়েও ম্যাচ জিততে পারেনি মোহন বাগান। ১৯৮১ সালে দার্জিলিং গোল্ড কাপে দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও ৩-২ গোলে ম্যাচ জিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ইস্ট বেঙ্গল। সেই জন্য ২৪ মাসের ছোট্ট স্পেল হলেও লাল হলুদে এত জনপ্রিয় মজিদ। সেই সঙ্গে তাঁর পাসিং, রিসিভিং, বল নিয়ে এগনোর সঙ্গে কোমরের ছন্দ সমর্থকদের মন জয় করে নেয়। সুব্রত ভট্টাচার্য তাই মজিদকে বলছেন ফ্যান্সি ফুটবলার। প্রশান্ত ব্যানার্জির মতে, ময়দানে চার বছর খেললেও আউট স্টেপ ব্যবহারের জন্য আশির দশকের সেরা বিদেশি। মজিদের পর যথাক্রমে থাকবেন চিমা ও এমেকা। উল্লেখ্য, মনোরঞ্জন ভট্টাচার্যর টোটকায় সুলে মুসা, জ্যাকসনরা আসায় বক্সে চিমার ‘বুলডোজিং’ ফুটবল থেমে যায় আট মাসের মধ্যে। পরবর্তীকালে ব্যারেটো, ইয়াকুবু, মাইক ওকোরো বিদেশি ডিফেন্ডারদের বিরুদ্ধে খেলেছেন। মজিদ- জামশিদদের কিন্তু বিদেশি ডিফেন্ডারদের মোকাবিলা করতে হয়নি।