বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
বিশ্বকাপের পর থেকেই ধোনির অবসর নিয়ে জল্পনা ছিল তুঙ্গে। মনে করা হচ্ছিল ক্যারিবিয়ান সফরে থাকা না থাকার উপরই নির্ভর করবে তাঁর ক্রিকেট ভবিষ্যৎ। কিন্তু তেমন কিছুই হল না। ক্যারিবিয়ান সফরে সব ফর্ম্যাটের দলেই রয়েছেন ঋষভ পন্থ। আর টেস্ট দলে ঋষভের সঙ্গেই রাখা হয়েছে ঋদ্ধিমান সাহাকে। ধোনিকে বাদ দিয়ে দল ঘোষণা করলেও তাঁকে পাকাপাকি ভাবে ছেঁটে ফেলার কোনও বার্তা দেননি এমএসকে প্রসাদ। রবিবার সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি জানান, ‘অবসর সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। বিশেষ করে ধোনির মতো একজন ক্রিকেটারের ক্ষেত্রে এই অধিকারটা তাঁর হাতেই থাকা উচিত। এমন বড় মাপের ক্রিকেটাররা জানেন, কখন সেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তাই ওটা নিয়ে অহেতুক শোরগোল না ফেলাই ভালো। আমরা শুধু ভবিষ্যতের রোডম্যাপ সংক্রান্ত আমাদের পরিকল্পনা সম্পর্কে একটা ধারণা দিতে ওকে দিতে পারি। সেটা নির্বাচক কমিটির হাতে রয়েছে।’ শনিবারই বিসিসিআইকে ধোনি জানিয়ে দিয়েছিলেন আপাতত দু’মাস তিনি ক্রিকেটের বাইরে থাকবেন। সেই সময়টা তিনি টেরিটোরিয়াল আর্মির প্যারাশুট রেজিমেন্ট-এ একটি বিশেষ ট্রেনিংয়ে ব্যস্ত থাকবেন।
ধোনির অনুপস্থিতিতে ঋষভ পন্থের মতো তরুণ ক্রিকেটারকে তিন ধরণের ফর্ম্যাটেই বেশি করে সুযোগ দেওয়ার কথা উল্লেখ করেন এমএসকে প্রসাদ। তিনি বলেন, ‘ধোনিকে এই সিরিজে পাওয়া যাবে না। ও নিজেই সেটা জানিয়ে দিয়েছে। বিশ্বকাপ পর্যন্ত আমাদের একটা রোডম্যাপ ছিল। বিশ্বকাপের পরে আমাদের আরও কিছু পরিকল্পনা রয়েছে। তাই বেশি করে ঋষভ পন্থকে সুযোগ দিয়ে পরিণত করে তুলতে হবে। এটাই আমাদের বর্তমান পরিকল্পনা। একই সঙ্গে টেস্ট দলে ঋদ্ধিমান সাহাকে ফেরানো হয়েছে তার দক্ষতার ওপর ভরসা রেখে।’ ভারতের বিশ্বকাপ দল থেকে অম্বাতি রায়াডুর বাদ যাওয়া নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি। এই প্রসঙ্গে প্রসাদ জানিয়েছেন, রায়াডুর প্রতি বিসিসিআইয়ের কোনও পক্ষপাত কিংবা দ্বেষ নেই।