বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: আইএসএল চ্যাম্পিয়নকেই সরাসরি এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগের বাছাই পর্বে খেলার সম্মতি দেওয়ার ব্যাপারটিতে কার্যত শিলমোহর দিল ফেডারেশন। তবে সুকৌশলী এআইএফএফ প্রেসিডেন্ট প্রফুল্ল প্যাটেল তা সরাসরি ঘোষণা করলেন না। আই লিগের ক্লাবগুলির জন্য একটি সান্ত্বনা প্রস্তাব রেখে আপাতত এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের কোর্টে বল পাঠিয়ে দিলেন। এটা কি কালহরণের কৌশল? তবে অদূর ভবিষ্যতে এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগের বাছাই পর্বে আই লিগের দল নয়, আইএসএল চ্যাম্পিয়ন দলই খেলবে। আইএসএলই হবে দেশের সেরা লিগ।
মঙ্গলবার দিল্লির ফুটবল হাউসে ফেডারেশনের কর্মসমিতির সভার পর এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে,‘আমরা আইএসএল দলগুলির তরফে একটি চিঠি পেয়েছি। তারা এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগের বাছাই পর্বে খেলতে চেয়েছে। আইএসএল গত পাঁচ বছর ধরে দেশে প্রচণ্ড জনপ্রিয়। দেশের জাতীয় দলের খেলোয়াড়রা মূলত এই লিগে খেলে। এই লিগের ম্যাচ দেখতে কেরল, গোয়া, চেন্নাই, বেঙ্গালুরু, গুয়াহাটিতে প্রচণ্ড ভিড় হচ্ছে। টিআরপি’ও খারাপ নয়। ওদের দাবি অস্বীকার করা যায় না। পাশাপাশি আই লিগের জনপ্রিয়তাও কম নয়। আই লিগের ক্লাবগুলিও আইএসএলের মতো এএফসি’র ক্লাব লাইসেন্সিং শর্ত পূরণ করেছে। আই লিগের ক্লাবগুলিরও গ্রাসরুট প্রোগ্রাম আইএসএল ক্লাবগুলি মতোই। তাই আইএসএলকে এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন্স লিগের বাছাই পর্বের অনুমতি দেওয়ার আগে সংযুক্ত লিগের চিন্তাভাবনা করে দেশের ফুটবলের রোডম্যাপ তৈরি করতে আমরা এএফসি’র শীর্ষ প্রতিনিধিদলকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। তারা এসেই এই ব্যাপারটি ফয়সালা করবে। আমরা গুরুত্বপূর্ণ এই ব্যাপারটির জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি এএফসি’র মহাসচিব দাত্তু উইন্ডসর জনকে। উনি শীঘ্রই এসে এই ব্যাপারে দেশের ফুটবলের সমস্ত স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে এসে কথাবার্তা বলবেন।’
ফেডারেশনের এই বিবৃতি কিন্তু এক অর্থে ভাবের ঘরে চুরি করা। হাস্যকরও। কারণ এএফসি ও ফিফা তো ২০১৭ সালে যৌথভাবে একটি প্রতিনিধি দল ভারতে পাঠিয়েছিল। তারা সংযুক্ত লিগ নিয়ে রিপোর্ট জমা দেয় ২০১৮ সালের এপ্রিলে। সেই রিপোর্ট দিনের আলো দেখেনি। ফেডারেশনের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে আই লিগের ক্লাবগুলির জোটের মুখ্য নেতা দেবাশিস দত্ত জানান,‘ ফেডারেশন বলছে আইএসএল ক্লাবগুলি খেলোয়াড় তুলেছে। আমাদের প্রশ্ন, প্রীতম কোটাল, প্রণয় হালদার, শুভাশিস বসু, মন্দার রাও দেশাই, আদিল খান, রাহুল ভেকে, সন্দেশ জিংগান, নারায়ণ দাসদের তো মোহন বাগান, ইস্ট বেঙ্গল, সালগাওকরের মতো দল তুলে এনেছে। আইএসএলের একটি ফ্র্যাঞ্চাইজি দল এখনও পর্যন্ত সেইভাবে জাতীয় স্তরের খেলোয়াড় তুলতে পারেনি। আমরা আদালতে যাচ্ছি। কাগজপত্র তৈরি। এই সভার জন্যই অপেক্ষা করছিলাম।’
প্রিমিয়ার লিগের নতুন কো স্পনসর: কলকাতা প্রিমিয়ার লিগের কো স্পনসর হতে চলেছে একটি বিখ্যাত জুতো প্রস্তুতকারক সংস্থা। নতুন সচিব জয়দীপ মুখার্জির সঙ্গে ওই সংস্থার কথাবার্তা চূড়ান্ত। নেতাজি ইনডোর স্টেডিয়ামে মেডিক্যাল ইউনিটের সংস্কার নিয়ে এদিন আইএফএ সচিবের সঙ্গে ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী লক্ষ্ণীরতন শুক্লার বৈঠক হয়। উপস্থিত ছিলেন অনেক পরিচিত স্পোর্টস মেডিসিন বিশেযজ্ঞ। জেলার ১৮টি সংস্থাকে বকেয়া মেটানো হল এদিন। প্রিমিয়ার লিগের সূচি আগামী সপ্তাহে।
মঙ্গলবার দিল্লির ফুটবল হাউসে ফেডারেশনের কর্মসমিতির সভার পর এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে,‘আমরা আইএসএল দলগুলির তরফে একটি চিঠি পেয়েছি। তারা এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগের বাছাই পর্বে খেলতে চেয়েছে। আইএসএল গত পাঁচ বছর ধরে দেশে প্রচণ্ড জনপ্রিয়। দেশের জাতীয় দলের খেলোয়াড়রা মূলত এই লিগে খেলে। এই লিগের ম্যাচ দেখতে কেরল, গোয়া, চেন্নাই, বেঙ্গালুরু, গুয়াহাটিতে প্রচণ্ড ভিড় হচ্ছে। টিআরপি’ও খারাপ নয়। ওদের দাবি অস্বীকার করা যায় না। পাশাপাশি আই লিগের জনপ্রিয়তাও কম নয়। আই লিগের ক্লাবগুলিও আইএসএলের মতো এএফসি’র ক্লাব লাইসেন্সিং শর্ত পূরণ করেছে। আই লিগের ক্লাবগুলিরও গ্রাসরুট প্রোগ্রাম আইএসএল ক্লাবগুলি মতোই। তাই আইএসএলকে এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন্স লিগের বাছাই পর্বের অনুমতি দেওয়ার আগে সংযুক্ত লিগের চিন্তাভাবনা করে দেশের ফুটবলের রোডম্যাপ তৈরি করতে আমরা এএফসি’র শীর্ষ প্রতিনিধিদলকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। তারা এসেই এই ব্যাপারটি ফয়সালা করবে। আমরা গুরুত্বপূর্ণ এই ব্যাপারটির জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি এএফসি’র মহাসচিব দাত্তু উইন্ডসর জনকে। উনি শীঘ্রই এসে এই ব্যাপারে দেশের ফুটবলের সমস্ত স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে এসে কথাবার্তা বলবেন।’
ফেডারেশনের এই বিবৃতি কিন্তু এক অর্থে ভাবের ঘরে চুরি করা। হাস্যকরও। কারণ এএফসি ও ফিফা তো ২০১৭ সালে যৌথভাবে একটি প্রতিনিধি দল ভারতে পাঠিয়েছিল। তারা সংযুক্ত লিগ নিয়ে রিপোর্ট জমা দেয় ২০১৮ সালের এপ্রিলে। সেই রিপোর্ট দিনের আলো দেখেনি। ফেডারেশনের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে আই লিগের ক্লাবগুলির জোটের মুখ্য নেতা দেবাশিস দত্ত জানান,‘ ফেডারেশন বলছে আইএসএল ক্লাবগুলি খেলোয়াড় তুলেছে। আমাদের প্রশ্ন, প্রীতম কোটাল, প্রণয় হালদার, শুভাশিস বসু, মন্দার রাও দেশাই, আদিল খান, রাহুল ভেকে, সন্দেশ জিংগান, নারায়ণ দাসদের তো মোহন বাগান, ইস্ট বেঙ্গল, সালগাওকরের মতো দল তুলে এনেছে। আইএসএলের একটি ফ্র্যাঞ্চাইজি দল এখনও পর্যন্ত সেইভাবে জাতীয় স্তরের খেলোয়াড় তুলতে পারেনি। আমরা আদালতে যাচ্ছি। কাগজপত্র তৈরি। এই সভার জন্যই অপেক্ষা করছিলাম।’
প্রিমিয়ার লিগের নতুন কো স্পনসর: কলকাতা প্রিমিয়ার লিগের কো স্পনসর হতে চলেছে একটি বিখ্যাত জুতো প্রস্তুতকারক সংস্থা। নতুন সচিব জয়দীপ মুখার্জির সঙ্গে ওই সংস্থার কথাবার্তা চূড়ান্ত। নেতাজি ইনডোর স্টেডিয়ামে মেডিক্যাল ইউনিটের সংস্কার নিয়ে এদিন আইএফএ সচিবের সঙ্গে ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী লক্ষ্ণীরতন শুক্লার বৈঠক হয়। উপস্থিত ছিলেন অনেক পরিচিত স্পোর্টস মেডিসিন বিশেযজ্ঞ। জেলার ১৮টি সংস্থাকে বকেয়া মেটানো হল এদিন। প্রিমিয়ার লিগের সূচি আগামী সপ্তাহে।
