আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
অস্ট্রেলিয়ান কোচ বলেন,‘আমাদের পারফরম্যান্স অনেকটা ভারতের মতোই। টপ অর্ডার কেন্দ্রিক। সেটা আরও শক্তপোক্ত করতে চাইছি আমরা। স্মিথকে তিন নম্বরে আনার ভাবনা-চিন্তাও আছে।’
উল্লেখ্য, অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং শক্তির ৬০ শতাংশই হলেন দুই ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার আর অ্যারন ফিনচ। ডেভিড ওয়ার্নার করেছেন ৬৩৮। ফিনচের সংগ্রহ ৫০৭। দুই অজি ওপেনার মোট পাঁচটি সেঞ্চুরি করেছেন এবারের বিশ্বকাপে। ল্যাঙ্গার তাই বলেছেন,‘ আমরা এমনভাবে ব্যাটিং লাইন আপ সাজাব যাতে প্রথম চার জন ব্যাটসম্যানের সকলেই সেঞ্চুরি করার ক্ষমতা থাকে।’ ল্যাঙ্গার এদিন অতি ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে মিডিয়ার সঙ্গে কথাবার্তা বলেন। তাঁর তুলনায় পন্টিং গত রবিবার অনেকটাই রক্ষণাত্মক ঢঙে ছিলেন। গত রবিবার পন্টিং বলেছিলেন,‘দল এক অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে রয়েছে। সত্যি বলতে কী, সেমি-ফাইনালের আগে দলে দু’জন নতুন সদস্য এলে, তাদের দলের সঙ্গে মানিয়ে নিতে কিছুটা সময় লাগবেই। কিন্তু, সেই সময় আমাদের হাতে নেই। কোচদেরই এই কাজটা করতে হবে।’ দেখা যাক ল্যাঙ্গার- পন্টিং নতুন খেলোয়াড়দের কতটা উজ্জীবিত করতে পারেন?