বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
এই চিঠিতে আই লিগের ক্লাব জোটের পক্ষ থেকে লেখা হয়েছে, ‘বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা হল ফুটবল। ভারতেও এই খেলাটির জনপ্রিয়তা প্রচুর। কিন্তু নিয়ামক সংস্থা অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশনের অক্ষমতায় দেশে ফুটবলের ব্যপ্তি ঘটছে না। ভারতের নামী প্রতিযোগিতা ফেডারেশন কাপ, ডুরান্ড কাপ ও রোভার্স কাপ গত কয়েক বছর ধরে বন্ধ হয়ে গিয়েছে। ঐতিহ্যশালী আইএফএ শিল্ডও অনূর্ধ্ব ১৯ প্রতিযোগিতায় পরিণত। নামী ক্লাবগুলির মধ্যে দল তুলে দিয়েছে জেসিটি, মাহিন্দ্রা, ডেম্পো, সালগাওকর, স্পোর্টিং ক্লূব দ্য গোয়া। অথচ ফেডারেশন কর্তাদের কোনও ভ্রুক্ষেপ নেই। আই লিগকে দ্বিতীয় সারির প্রতিযোগিতায় পরিণত করার চক্রান্ত চলছে। পরিবর্তে ইন্ডিয়ান সুপার লিগকে (আইএসএল) দেশের শীর্ষ লিগের তকমা দেওয়ার উদ্যোগ নিচ্ছে ফেডারেশন। আইএসএল পুরোপুরি ফ্র্যাঞ্চাইজি ভিত্তিক বাণিজ্যিক লিগ। ৩৫ বছরের উর্ধ্বে বাতিল বিদেশিরা এই আইএসএলে খেলে থাকে। অথচ আই লিগের ক্লাবগুলি বছরের পর বছর নার্সারি লেবেল থেকে প্রতিভা অন্বেষণ করে ফুটবলার তৈরি করে। অথচ সেই আই লিগই হতে চলেছে দুয়োরানি। এফএসডিএলের কাছে যাবতীয় স্বত্ত্ব বিক্রি করে দিয়েছে এআইএফএফ। কারণ, ২০১০ সালে আইএমজি-রিলায়েন্সের সঙ্গে এক মাস্টার রাইট এগ্রিমেন্টের মাধ্যমে ফেডারেশন মার্কেটিং স্বত্ত্ব ওই আইএমজিআরের হাতে তুলে দিয়েছে। ১৫ বছরের জন্য এর বিনিময়ে ফেডারেশন পাবে ৭০০ কোটি টাকা। আমরা ফেডারেশন প্রেসিডেন্ট প্রফুল্ল প্যাটেলের সঙ্গে আলোচনায় বসার পর উনি বলেছিলেন, এএফসি অনুমতি দিলে আরও দু-তিন বছর আই লিগ ও আইএসএল সমান্তরালভাবে চলতে পারে। কিন্তু সেই রোডম্যাপ আজও আমরা পাইনি।’