পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
কপিলের সঙ্গে তুলনায় নিজেরও না-পসন্দ হার্দিকের। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘আমাকে আমার মতো হতে দিন।’ পরিসংখ্যান বলছে. ৪৭টি একদিনের ম্যাচ খেলার পর হার্দিকের ব্যাটিং গড় ৩০.৫৩। পক্ষান্তরে তাঁর বোলিং গড় ৪১.৯৭। এই ফরম্যাটে তাঁর উইকেট সংখ্যা ৪৪। টেস্টে একটি শতরান রয়েছে হার্দিকের। হার্দিক পাণ্ডিয়ার পাশাপাশি শিখর ধাওয়ান সম্পর্কেও মন্তব্য করেছেন ১৯৮৩ বিশ্বকাপজয়ী ভারতীয় অধিনায়ক। বাঁ হাতি ব্যাটসম্যানটির চোট পাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘শিখরের জন্য খারাপ লাগছে। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ওর দুরন্ত শতরান অনেকের মতো আমারও মন ভরিয়েছে। তাই চোট পেয়ে শিখরের তিন সপ্তাহের জন্য ছিটকে যাওয়া সত্যিই দুর্ভাগ্যজনক। কিন্তু ক্রিকেটে এরকম ঘটনা ঘটতেই পারে। তা নিয়ে বেশি ভেবে লাভ নেই। বরং শিখরের পরিবর্তে যে খেলবে তাকে আরও ভালো খেলতে হবে। সেটা লোকেশ রাহুলের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।’
চলতি বিশ্বকাপে ভারতের জয়ের দৌড় অব্যাহত থাকবে বলেই মনে করেন কপিল দেব। তাঁর বক্তব্য, ‘প্রথম দু’টি ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকা এবং অস্ট্রেলিয়ার মতো হেভিওয়েট দলকে সহজেই হারিয়েছে টিম ইন্ডিয়া। যে দাপট এখনও পর্যন্ত বিরাট কোহলিরা দেখিয়েছে তাতে জয়ের দৌড় চলতেই থাকবে বলে আমার মনে হয়। নিউজিল্যান্ড ও পাকিস্তান শক্তিশালী দল। তবে ওদের হারানোর রসদ ভারতীয়দের রয়েছে। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ম্যাচ সবসময়েই হাই-ভোল্টেজ। আমাদের সময় পাকিস্তান ফেভারিট হিসেবে মাঠে নামত। কিন্তু এখন পরিস্থিতি বদলেছে। কোনও সন্দেহ নেই যে, রবিবারের ম্যাচে ভারতই এগিয়ে।’
ইংল্যান্ডের পাটা উইকেট নিয়েও সরব হয়েছেন কপিল দেব। এই বিষয়ে তিনি বলেছেন, ‘ইংল্যান্ডের পিচগুলি এখন ব্যাটসম্যান সহায়ক। তিনশো-সাড়ে তিনশো রান আকছার হচ্ছে। স্বাভাবিকভাবেই বোলারদের হতাশা বাড়ছে। আমার মনে হয়, একদিনের ক্রিকেটে উইকেট হওয়া উচিত ব্যাটসম্যানদের পক্ষে ৬০: ৪০। কিন্তু চলতি বিশ্বকাপে তা হয়েছে ৮০:২০।’