কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
ভারত-অস্ট্রেলিয়া ম্যাচ সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে স্টিভ ওয়ার মন্তব্য, ‘রহিত শর্মা ও শিখর ধাওয়ানের ওপেনিং জুটি ভারতকে শক্ত ভিতের উপর দাঁড় করিয়েছিল। তারপর বিরাট কোহলির পরিকল্পিত ইনিংস এবং হার্দিকের মারাকাটারি ব্যাটিং ফিনচ-ব্রিগেডকে হতোদ্যম করে তোলে। বলতে হবে মহেন্দ্র সিং ধোনির কথাও। মাত্র ১৪ বলে ২৭ রানের ইনিংসের প্রশংসা না করে উপায় নেই। মিডল অর্ডারে ধোনির ধূর্ততা ভারতের সম্পদ। ওই ইনিংসই ভারতকে ৩৫২ রানে পৌঁছে দেয়। অস্ট্রেলিয়া সেদিন একাধিক ক্যাচ ফেলেছে। কুল্টার-নাইল অনবদ্য চেষ্টা করলেও রহিতের ক্যাচ হাতে জমাতে পারেনি। এছাড়া উইকেটরক্ষক অ্যালেক্স কেরিও ফসকেছে হার্দিকের ক্যাচ। প্রথম বলে ও প্যাভিলিয়নে ফিরে গেলে ভারত অবশ্যই চাপে পড়ত। স্টার্ক-কামিন্সদের মধ্যেও পরিকল্পনার অভাব ছিল। লাইন-লেংথে আরও নিখুঁত হওয়া উচিত ছিল ওদের। সাড়ে তিনশোর’ও বেশি টার্গেট চেজ করার জন্য জমাট প্রারম্ভিক জুটি এবং তারপর শেষ ১৫ ওভারে ঝড় তোলা প্রয়োজন ছিল অস্ট্রেলিয়ার। ওয়ার্নার-স্মিথরা যথাসাধ্য চেষ্টা করেছে। কিন্তু ওই ম্যাচে ওরা চেনা ছন্দে ছিল না। স্টিভ স্মিথ আরও কিছুক্ষণ উইকেটে থাকলে ভারতের বোলাররা সমস্যা পড়তেই পারত। তবে এই ম্যাচ হারলেও সেমি-ফাইনালে ওঠার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে ডেভিড ওয়ার্নার-অ্যাডাম জাম্পাদের। রাউন্ড রবিন লিগে একটি ম্যাচ হারলেই গেল গেল করা উচিত নয়। মনে রাখতে হবে, ভারত এবার অন্যতম ফেভারিট। তারুণ্য ও অভিজ্ঞতার মিশ্রণ রয়েছে ওদের দলে। সেই টিম ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে পাল্লা দিয়ে লড়াই করেছে ফিনচ-ব্রিগেড। আশা করি, পাকিস্তানের বিরুদ্ধেই জয়ের চেনা রাস্তায় ফিরবে অজিরা।’