কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
২০১১ সালের ২ এপ্রিল মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে শ্রীলঙ্কাকে ফাইনালে হারিয়ে ভারত দ্বিতীয়বার বিশ্বকাপ ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর শচীন তেন্ডুলকর মাঠ ছেড়েছিলেন যুবি, ভাজ্জিদের কাঁধে চেপে। ওই একবারই বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পেয়েছিলেন শচীন। আর সেবার ‘ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট’ হয়েছিলেন যুবরাজ সিং। তারপরেই জানা যায়, যুবি সেই সময়ে মারণ রোগ ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিলেন। একটা ম্যাচে মাঠেই তিনি বার কয়েক বমি করে ফেলেন। সেই ভয়ঙ্কর ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করে যুবরাজ মৃত্যুঞ্জয়ী হয়ে ওঠেন। দুর্লভ গোত্রের জার্ম সেল ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছিলেন এই কৃতী অলরাউন্ডার। লন্ডনে দীর্ঘদিন চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। অসুস্থ যুবি’কে লন্ডনের হাসপাতালে দেখতে গিয়ে শচীনের মানসিকভাবে ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছিল। এই প্রসঙ্গে শচীন বলেছেন, ‘যখন দেখলাম, আমার স্ত্রী ডাক্তার অঞ্জলির সঙ্গে যুবি মেডিকেল টার্মস ব্যবহার করে কথোপকথন চালাচ্ছে তখন বুঝলাম, কি পরিমাণ ঝক্কি ওর শরীরের ওপর দিয়ে যাচ্ছে। প্রাণপণে চোখের জল চেপে রেখে আমি ওর আরোগ্য কামনা করেছিলাম। কারণ আমি স্ত্রী অঞ্জলিকে কথা দিয়েছিলাম, আমি যুবির সামনে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ব না। তাতে ও আরও দুর্বল হয়ে পড়বে।’