কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
আইসিসি’র ওয়েবসাইটে ১৯৮৩ সালের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন দলের অন্যতম খেলোয়াড় শ্রীকান্ত লিখেছেন, ‘হার্দিক পান্ডিয়ার ২৭ বলে ৪৮ রানের ইনিংসটিই দু’দলের মধ্যে ফারাক গড়ে দিয়েছে। ভালো করে ম্যাচটির কাটাছেঁড়া করে দেখলে আরও স্পষ্ট হবে হার্দিক পান্ডিয়ার ইনিংসটি দু’দলের মধ্যে কিভাবে পার্থক্য গড়ে দিয়েছে। তবে আমি মুক্তকন্ঠে প্রশংসা করব শিখর ধাওয়ান ও রহিত শর্মারও। কারণ মিচেল স্টার্ক আর প্যাট কামিন্সের মতো পেস বোলারদের মোকাবিলা করে প্রথম উইকেটে ১১৭ রান যোগ করেছে ওরা। সেই মঞ্চেই বিরাট কোহলি ৭৭ বলে ৮২ রানের আক্রমণাত্মক ইনিংস খেলতে পেরেছে। তবে হাতে উইকেট থাকার ব্যাপারটি সত্যিই উপভোগ করেছে হার্দিক। ঝুঁকি নিয়ে শট খেলতে পেরেছে। শেষ ১০ ওভারে ভারতীয় ইনিংসকে কাঙ্খিত গতি দিয়েছে হার্দিক। ওর জন্যই শেষ ১০ ওভারে ভারত ১১৬ রান সংগ্রহ করেছে। অজি উইকেটরক্ষক জিম কেরি চেষ্টা করলেও অস্ট্রেলিয়া শেষ দশ ওভারে মার খেয়েছে। হারিয়েছে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ। তাই আমার মনে হচ্ছে হার্দিক পান্ডিয়া আগামী এক মাসে ভারতের ম্যাচগুলিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে। রবিবার ব্যাটিং অর্ডারে প্রমোশন পেয়ে হার্দিক চার নম্বরে নেমে এই কার্যকরী ইনিংসটি খেলেছে। এই সাফল্যে পান্ডিয়ার মনোবল বাড়বে।’
বৃহস্পতিবার নটিংহ্যামে ভারতের পরবর্তী ম্যাচ নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে। শ্রীকান্ত মনে করছেন, ‘নিউজিল্যান্ড ম্যাচটি ভারতীয়দের কাছে বেশ শক্ত হবে। বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছে বলে আত্মতুষ্ট হওয়ার কোনও কারণ নেই। কারণ নিউজিল্যান্ডের বোলিং শক্তি বেশ সুসংহত। হয়তো অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে কিঞ্চিৎ শক্তিশালী। ট্রেন্ট বোল্ট ছন্দে ফিরছে। রয়েছে লাকি ফার্গুসন। টস এবং সেদিনের আবহাওয়া বড় ফ্যাক্টর। সেদিন শিখর ধাওয়ানের কাছ থেকে শান্ত মেজাজে বুদ্ধিদীপ্ত ব্যাটিং আশা করছি।’