কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিবেদন: মহেন্দ্র সিং ধোনির গ্লাভসে সেনার ‘বলিদান’ লোগো ব্যবহার নিয়ে দিনভর টানাপোড়েনের পর ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের আবেদন খারিজ করে দিল বিশ্ব ক্রিকেট নিয়ামক সংস্থা আইসিসি। তারা সাফ জানিয়ে দিল, ওই লোগো দেওয়া গ্লাভস পরে বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলতে পারবেন না ধোনি।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে বিশ্বকাপের ম্যাচে ধোনির গ্লাভসে প্যারা স্পেশাল ফোর্সের আত্মবলিদানের প্রতীকচিহ্ন দেখা গিয়েছিল। যাকে সেনাকর্মীরা বলেন, ‘ফ্লাইং ড্যাগার’ বা ‘বলিদান’ চিহ্ন। শোনা যাচ্ছে, পাকিস্তানের আপত্তিতে আইসিসি হঠাৎ ধোনির গ্লাভস থেকে ‘বলিদান’ চিহ্ন সরিয়ে নেওয়ার জন্য বিসিসিআইকে অনুরোধ জানায়। তার পরেই শুরু হয় বিতর্ক। যদিও এই ঘটনায় গোটা দেশ দাঁড়িয়ে গিয়েছে ধোনির পাশে। ভারতীয় টেরিটরিয়াল আর্মির সাম্মানিক লেফটেন্যান্ট কর্নেল ধোনি। গ্লাভসে তাঁর এই লোগো ব্যবহারকে ভারতের সম্মান হিসেবেই দেখছে আসমুদ্রহিমাচল। সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ কুর্নিশ জানিয়েছেন মাহিকে। কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী কিরেন রিজিজু বিসিসিআইকে দ্রুত বিষয়টি মিটিয়ে ফেলার অনুরোধ করেছেন। ধোনির সমর্থনে মুখ খুলেছেন ক্রিকেটার সুরেশ রায়না, আর পি সিং, লন্ডন ওলিম্পিকসে ব্রোঞ্জজয়ী কুস্তিগির যোগেশ্বর দত্ত, স্প্রিন্টার হিমা দাস। ট্যুইটারে রায়না লিখেছেন, ‘আমাদের সবার মতোই ধোনিও দেশকে ভালোবাসে। সেনা-জওয়ানদের আত্মবলিদানকে সম্মান জানাতেই ও এই ধরনের প্রতীকচিহ্ন ব্যবহার করেছে। এটাকে দেশপ্রেম হিসেবেই দেখা উচিত।’ কুস্তিগির যোগেশ্বর দত্ত বলেছেন, ‘ধোনির গ্লাভস থেকে বলিদান ব্যাজ সরিয়ে ফেলতে বলে আইসিসি আমাদের সেনার অবদানকে শুধু খাটো করেনি, সেনা জওয়ানদের অপমানও করেছে। দেশ ধোনির পাশে আছে।’ স্প্রিন্টার হিমা বলেন, ‘আমিও মাহি ভাইকে সমর্থন জানাচ্ছি। জয় হিন্দ, জয় ভারত...।’ ধোনির পাশে দাঁড়ান মিলখা সিং, পি টি ঊষাও। সুপ্রিম কোর্ট নিযুক্ত ক্রিকেট প্রশাসক কমিটির প্রধান বিনোদ রাই স্পষ্ট জানিয়েছেন, ‘ধোনিকে ওই চিহ্ন ব্যবহার করতে দেওয়ার অনুমতি চেয়ে বিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে আইসিসি’কে চিঠি দেওয়া হয়েছে। কারণ, ওটা সেনাবাহিনীর কোনও প্রতীকচিহ্ন নয়। আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী, ক্রিকেটাররা বাণিজ্যিক, ধর্মীয়, রাজনৈতিক কিংবা সেনাবাহিনীর লোগো বা চিহ্ন খেলার সময় ব্যবহার করতে পারে না। আমরা যতটুকু জানি, ধোনির গ্লাভসে যে চিহ্ন রয়েছে তা বাণিজ্যিক কিংবা ধর্মীয় প্রচারের মধ্যে পড়ে না। তাই আইসিসির কোনও নিয়ম লঙ্ঘন করেনি ধোনি।’ ভারত-অস্ট্রেলিয়া ম্যাচের আগে বোর্ডের সিইও রাহুল জহুরি আইসিসি কর্তাদের সঙ্গে লন্ডনে এই বিষয়ে কথা বলবেন বলে ঠিক ছিল। যদিও তার আগেই চূড়ান্ত রায় জানিয়ে দিল আইসিসি।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে বিশ্বকাপের ম্যাচে ধোনির গ্লাভসে প্যারা স্পেশাল ফোর্সের আত্মবলিদানের প্রতীকচিহ্ন দেখা গিয়েছিল। যাকে সেনাকর্মীরা বলেন, ‘ফ্লাইং ড্যাগার’ বা ‘বলিদান’ চিহ্ন। শোনা যাচ্ছে, পাকিস্তানের আপত্তিতে আইসিসি হঠাৎ ধোনির গ্লাভস থেকে ‘বলিদান’ চিহ্ন সরিয়ে নেওয়ার জন্য বিসিসিআইকে অনুরোধ জানায়। তার পরেই শুরু হয় বিতর্ক। যদিও এই ঘটনায় গোটা দেশ দাঁড়িয়ে গিয়েছে ধোনির পাশে। ভারতীয় টেরিটরিয়াল আর্মির সাম্মানিক লেফটেন্যান্ট কর্নেল ধোনি। গ্লাভসে তাঁর এই লোগো ব্যবহারকে ভারতের সম্মান হিসেবেই দেখছে আসমুদ্রহিমাচল। সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ কুর্নিশ জানিয়েছেন মাহিকে। কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী কিরেন রিজিজু বিসিসিআইকে দ্রুত বিষয়টি মিটিয়ে ফেলার অনুরোধ করেছেন। ধোনির সমর্থনে মুখ খুলেছেন ক্রিকেটার সুরেশ রায়না, আর পি সিং, লন্ডন ওলিম্পিকসে ব্রোঞ্জজয়ী কুস্তিগির যোগেশ্বর দত্ত, স্প্রিন্টার হিমা দাস। ট্যুইটারে রায়না লিখেছেন, ‘আমাদের সবার মতোই ধোনিও দেশকে ভালোবাসে। সেনা-জওয়ানদের আত্মবলিদানকে সম্মান জানাতেই ও এই ধরনের প্রতীকচিহ্ন ব্যবহার করেছে। এটাকে দেশপ্রেম হিসেবেই দেখা উচিত।’ কুস্তিগির যোগেশ্বর দত্ত বলেছেন, ‘ধোনির গ্লাভস থেকে বলিদান ব্যাজ সরিয়ে ফেলতে বলে আইসিসি আমাদের সেনার অবদানকে শুধু খাটো করেনি, সেনা জওয়ানদের অপমানও করেছে। দেশ ধোনির পাশে আছে।’ স্প্রিন্টার হিমা বলেন, ‘আমিও মাহি ভাইকে সমর্থন জানাচ্ছি। জয় হিন্দ, জয় ভারত...।’ ধোনির পাশে দাঁড়ান মিলখা সিং, পি টি ঊষাও। সুপ্রিম কোর্ট নিযুক্ত ক্রিকেট প্রশাসক কমিটির প্রধান বিনোদ রাই স্পষ্ট জানিয়েছেন, ‘ধোনিকে ওই চিহ্ন ব্যবহার করতে দেওয়ার অনুমতি চেয়ে বিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে আইসিসি’কে চিঠি দেওয়া হয়েছে। কারণ, ওটা সেনাবাহিনীর কোনও প্রতীকচিহ্ন নয়। আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী, ক্রিকেটাররা বাণিজ্যিক, ধর্মীয়, রাজনৈতিক কিংবা সেনাবাহিনীর লোগো বা চিহ্ন খেলার সময় ব্যবহার করতে পারে না। আমরা যতটুকু জানি, ধোনির গ্লাভসে যে চিহ্ন রয়েছে তা বাণিজ্যিক কিংবা ধর্মীয় প্রচারের মধ্যে পড়ে না। তাই আইসিসির কোনও নিয়ম লঙ্ঘন করেনি ধোনি।’ ভারত-অস্ট্রেলিয়া ম্যাচের আগে বোর্ডের সিইও রাহুল জহুরি আইসিসি কর্তাদের সঙ্গে লন্ডনে এই বিষয়ে কথা বলবেন বলে ঠিক ছিল। যদিও তার আগেই চূড়ান্ত রায় জানিয়ে দিল আইসিসি।
