উপস্থিত বুদ্ধি ও সময়োচিত সিদ্ধান্তে শত্রুদমন ও কর্মে সাফল্য। ব্যবসায় গোলযোগ। প্রিয়জনের শরীর-স্বাস্থ্যে অবনতি। উচ্চশিক্ষায় ... বিশদ
বিশ্বের অত্যন্ত জনপ্রিয় এই টি-টোয়েন্টি লিগে চ্যাম্পিয়ন হওয়াটাকে যেন শিল্পের পর্যায়ে তুলে নিয়ে গিয়েছে চেন্নাই সুপার কিংস ও মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। তাদের মধ্যে একটা দৃঢ়বিশ্বাস খোদিত হয়ে গিয়েছে যে, পরিবেশ পরিস্থিতি যেমনই হোক না কেন, লক্ষ্য ও মৌলিক পরিকল্পনায় অটল থাকতে হবে। আর সেই কারণেই চাপের মুখেও মাথা ঠাণ্ডা রেখে পারফর্ম করার ক্ষেত্রে এই দুই দলের জুড়ি মেলা ভার। এখনও পর্যন্ত মোট চারবার ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছে মুম্বই ও সিএসকে। ২০১০, ২০১৩ ও ২০১৫ সালে। এবারের আসরে লিগ পর্বের দুটি সাক্ষাতেও আধিপত্য দেখিয়েছে রহিত শর্মার দল। তবে ওই দুই ম্যাচের ফলাফলের ভিত্তিতে ফাইনালের হিসেব কষতে বসলে ভুল হবে। এটা ঠিক যে, মুম্বই ইন্ডিয়ান্স দলের ভারসাম্য দারুণ। বোলার এবং ব্যাটসম্যানরা দারুণ ছন্দে রয়েছে। তবু রবিবারের ফাইনালে আমি কিছুটা হলেও এগিয়ে রাখছি চেন্নাই সুপার কিংসকে। আর তার কারণ অবশ্যই সিএসকে’র অভিজ্ঞতা ও দলীয় সংহতি। তাছাড়া বড় ম্যাচের চাপ নেওয়ার ক্ষমতাও ওদের বেশি। সর্বোপরি, টিমটার মাথায় রয়েছে মহেন্দ্র সিং ধোনির মতো একজন অধিনায়ক।