উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
তাহলে ভেবে দেখুন, পাওয়ার হিটিং কোন উচ্চতায় গিয়ে পৌঁছেছে! আধুনিক ক্রিকেটে এমন পরিসংখ্যানের দাপটে কি বোলাররা ধংসের দিকে এগিয়ে যাবে? বোলারদের ওপর ব্যাটসম্যানদের এই অকথ্য শাসনের পেছনে সাধারণ কতগুলো যুক্তি আমরা মেলে ধরতে পারি। ব্যাটসম্যানদের হাতের বড় ব্যাট। সাদা বলে সুইংয়ের অভাব। পাটা পিচ। ছোট বাউন্ডারি। কিন্তু এগুলোর কোনটারই গত কয়েক বছরে আমুল কোনও পরিবর্তন ঘটেনি। একটা সময় প্রতি ১০ ম্যাচে হয়তো একবার শেষ তিন ওভারে পঞ্চাশের ওপর রান হত। কিন্তু সেটা এখন নেমে এসেছে প্রত্যেক তিন ম্যাচে একবার। তাহলে কি ধরে নিতে হবে যে, ব্যাটসম্যানরা এখন আগের চেয়ে শক্তিশালী হয়ে উঠেছে? নাকি শক্তিশালী হয়েছে তাদের মানসিকতা? কারণ যাই হোক না কেন, বোলারদের এখন সময় এসে গেছে আত্মরক্ষা নতুন পথ অনুসন্ধানের।
চলতি আইপিএলের আসরে আন্দ্রে রাসেলের অবিশ্বাস্য ব্যাটিং সবার মন জয় করে নিলেও বোলারদের মনে এক ভয়ঙ্কর আতঙ্ক জাগিয়ে তুলেছে। ভালো বল কিংবা মন্দ বল, ওর শক্তিশালী পেশীর ঝটকায় সবই গিয়ে পড়ছে গ্যালারিতে। আবার রাসেলের মতো বড় চেহারার লোক না হয়েও হার্দিক পন্ডিয়া দারুণ পাওয়ার হিট নিচ্ছে। আর এতেই বোঝা যাচ্ছে শারীরিক শক্তির চেয়েও বদলে যাওয়া মানসিক শক্তিই এখন ব্যাটসম্যানদের ভয়ঙ্কর করে তুলেছে।