উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
তবে এখনও পাঁচটি ম্যাচ হাতে রয়েছে দিল্লি ক্যাপিটালসের। যার মধ্যে তিনটিই ঘরের মাঠে খেলবে ওরা। তাই দ্রুত দল গঠনের ভুল শুধরে নিতে না পারলে ওদের ভুগতে হবে। আমার মনে হয়, শুধুমাত্র কাগিসো রাবাডার দিকে তাকিয়ে না থেকে স্পিন সহায়ক উইকেটকে গুরুত্ব দেওয়া উচিত দিল্লি টিম ম্যানেজমেন্টের। আর বেশি সংখ্যক স্পিনার রেখে দল গড়তে হবে। ফিরোজ শাহ কোটলার বাইশ গজের চরিত্র মাথায় রেখে ঠিক যে ভাবে দল গড়েছিল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। খেলিয়েছিল একজন বাড়তি স্পিনারকে। আমার ধারণা, ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে শনিবার ঘরের মাঠে কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে খেলতে নামবে দিল্লি। দুই দলের কাছেই এই ম্যাচটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পয়েন্ট তালিকায় পাশাপাশি রয়েছে দিল্লি ও পাঞ্জাব। যারা জিতবে, তারা প্রতিপক্ষকে পিছনে ফেলে পয়েন্ট টেবলে আরও উপরে পৌঁছে যাবে। তাই দু’দলই মরিয়া থাকবে নিজেদের সেরাটা উজাড় করে দিয়ে পুরো পয়েন্ট নিয়ে মাঠ ছাড়তে। সপ্তাহ শেষে একটা উপভোগ্য ম্যাচ দেখার প্রতীক্ষায় রইলাম।