বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
কোয়েম্বাটোরের দলটি ঘরের মাঠে ৫৫ মিনিট পর্যন্ত পিছিয়ে থেকেও মিনার্ভা এফ সি’কে ৩-১ গোলে হারিয়ে ২০ ম্যাচে ৪৩ পয়েন্ট অর্জন করে ইস্ট বেঙ্গলের ধরা ছোঁয়ার বাইরে চলে যায়। এই ম্যাচে নেস্টর সাসপেন্ড ছিলেন। খেলা শুরুর এক ঘণ্টা আগে ওয়ার্ম আপ করতে গিয়ে নিয়মিত স্টপার রবার্তোর মাংস পেশিতে টান ধরে। তাই মাত্র তিনটি ম্যাচ খেলা তারিফকে নামাতে বাধ্য হন কোচ আকবর নওয়াজ। তাঁর ভুলেই তিন মিনিটে মিনার্ভাকে এগিয়ে দেন রোনাল্ড। তবে ২০ মিনিটের মধ্যেই স্যান্ড্রো-পেড্রো-জেসুরাজ আর গৌরব বোরার সৌজন্যে ম্যাচে প্রবলভাবেই ফিরে আসে চেন্নাই। অসম থেকে দিল্লির বাইচুং ভুটিয়া ফুটবল স্কুলে ফুটবলের উচ্চতর পাঠ নিতে যান ২০ বছরের গৌরব। সেখান থেকেই ট্রায়াল দিয়ে চেন্নাইতে আসেন গৌরব। শনিবার সন্ধ্যায় মাঠে গৌরবের ‘সৌরভে’ দক্ষিণের দলটিকে ‘গৌরবান্বিত’ করলেন প্রতিভাবান এই ফুটবলার। লিগে স্প্যানিশরা চেন্নাইকে টানলেও শেষ পর্বে নায়ক এই অসমের ছেলেটি। রক্ষণে খেললেও উঠে গিয়ে তিনি দুটি গোল করে ম্যাচের সেরা হন। তবে এদিন খুব খারাপ কাজ করলেন রেফারিজ বোর্ডের চেয়ারম্যান জে রবিশঙ্কর। তিনি এবং প্রাক্তন ফিফা রেফারি কে শঙ্করই পোস্টিং দেন ঘরের ছেলে সন্তোষ কুমারকে। চেন্নাইয়ের প্রথম গোলটি পেনাল্টি থেকেই। যা নিয়ে মাঠে ক্ষোভে ফেটে পড়েন মিনার্ভা ফুটবলাররা। ৭০ ও ৯৩ মিনিটে দুটি গোল করেন গৌরব বোরা। প্রথমটি স্যান্ড্রোর ভাসানো বলে। দ্বিতীয়টি স্যান্ড্রোর কর্নারে।