পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
বুধবার দুপুরে এক অভিনব পরিস্থিতির মধ্যে শ্রীনগরের টিআরসি মাঠে খেলা হল। ম্যাচ শুরু হওয়ার আগেই শ্রীনগরের তাপমাত্রা শূন্য ডিগ্রিতে নেমে যায়। খেলার প্রথমার্ধে বৃষ্টি হয়। দ্বিতীয়ার্ধে স্টেডিয়াম চত্বরে বরফ পড়তে দেখা যায়। অন্যদিন রিয়াল কাশ্মীরের ম্যাচে স্টেডিয়াম ভর্তি থাকে। এদিন খারাপ আবহাওয়ার জন্য মাঠে তেমন ভিড় ছিল না। তবুও হাজার তিনেক সমর্থক ছাতা মাথায় রিয়াল কাশ্মীরের জয়ের সাক্ষী হয়ে থাকলেন। ম্যাচের আগাগোড়া কাশ্মীরের প্রাধান্য ছিল। ৫১ মিনিটে ফারহানের শট গোকুলামের এক ডিফেন্ডারের গায়ে লেগে ফিরে আসে। ফিরতি বলটি গোলে ঠেলে দেন ক্রিজো। মাঠটি কৃত্রিম ঘাসের। জল কাদায় বল আটকে যায় অনেক ক্ষেত্রেই। দ্বিতীয়ার্ধের মাঝমাঝি পাসিং ফুটবল খেলতে অসুবিধা হচ্ছিল দুই দলেরই। শেষ ২০ মিনিট দুই দলকেই এরিয়াল বল নির্ভর ফুটবল খেলতে দেখা যায়।
দলের অন্যতম সিনিয়র খেলোয়াড় সুমন দত্ত বলেন,‘গত ২০ নভেম্বর মোহন বাগানের বিরুদ্ধে খেলার পর থেকে আমরা অপরাজিত। এই ফর্ম ধরতে রাখতে চাইছি আমরা। আমাদের কোচ রবার্টসন গোল পেলেই রক্ষণের ঝাঁপ ফেলে দেন। এদিনও স্ট্রাইকারে খেলা ম্যাসনকে গোলের পর নীচে নামিয়ে এনে গোকুলাম খেলোয়াড়দের ‘ব্লক’ করে দিলেন।’ বুধবার সন্ধ্যায় রিয়াল কাশ্মীরের কোচ রবার্টসন জানান,‘তিন পয়েন্টের মতোই এই ম্যাচ থেকে আমাদের বড় পাওনা জল কাদার মাঠে কারও চোট না পাওয়া। রবিবার ইস্ট বেঙ্গল ম্যাচটির গুরুত্বই আলাদা। খেতাব নির্ধারণে বড় ভূমিকা নেবে ম্যাচটি।’