সাংগঠনিক কর্মে বড় সাফল্য পেতে পারেন। উপস্থিত বুদ্ধি আর সাহসের জোরে কার্যোদ্ধার। বিদ্যায় সাফল্য। ... বিশদ
খাদ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, কলকাতার পাশাপাশি শিলিগুড়ি ও কৃষ্ণনগরেও এই ল্যাব রয়েছে। বিভিন্ন সময় গ্রাহকরা রেশনের চাল বা আটা নিয়ে বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ তোলেন। ডিলারদের কাছ থেকেও খাদ্যদপ্তরে অভিযোগ জমা পড়ে। ওই সামগ্রীর মান সত্যিই খারাপ কি না তা ওই ল্যাবে যাচাই করা হবে।
পূর্ব বর্ধমান জেলা পরিষদের খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ মেহেবুব মণ্ডল বলেন, জেলার নাড়িতে ওই ল্যাবটি তৈরি হচ্ছে। আশা করা যায় কয়েক মাসের মধ্যেই সেখানে খাদ্য সামগ্রী পরীক্ষা করা হবে। গ্রাহকদের আরও ভালোভাবে পরিষেবা দেওয়া যাবে। খাদ্যসামগ্রীর মান খারাপ হলে দ্রুত রিপোর্ট পাওয়া যাবে। অন্যান্য জেলার রেশন সামগ্রীও এখানে পরীক্ষা করা হবে।
খাদ্যদপ্তর সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, জেলায় মোট ৪৭ লক্ষ ৪৩ হাজার ২৬৭ জন খাদ্যসাথী প্রকল্পে সুবিধা পান। এখনও পর্যন্ত ৪৫ লক্ষ ১৬ হাজার ৮৭৩টি রেশন কার্ডের সঙ্গে আধার সংযোগ হয়েছে। বাকি কার্ডগুলির সঙ্গে আধার সংযোগ না হলে তা বাতিল হবে। ইতিমধ্যে বহু ভুয়ো রেশন কার্ড বাতিল করা হয়েছে। রেশনে স্বচ্ছতা আনতে খাদ্যদপ্তর একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে। গ্রাহকরা যাতে সঠিক পরিমাণ সামগ্রী পান তারজন্য বিশেষ মেশিন জেলায় পাঠানো হচ্ছে। এপ্রিল মাস থেকে চোখের মণি স্ক্যান করে রেশন সামগ্রী দেওয়া দেওয়া হবে। এতদিন আঙুলের ছাপ নেওয়া হচ্ছিল। কিন্তু তা নিয়ে বিস্তর অভিযোগ জমা পড়ছিল। ছাপ না মেলায় অনেকেই রেশন সামগ্রী পাচ্ছিলেন না। তা নিয়ে বিক্ষোভও হয়। সেই কারণেই এবার চোখের মণি স্ক্যান করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।