পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় খড়্গপুরের এডিএফও অর্পিতা পাত্র ও অন্যান্য বন আধিকারিকরা। গ্রামবাসীদের সঙ্গে বন আধিকারিকদের দফায় দফায় আলোচনা হয়। গ্রামবাসীরা দাবি তোলেন, ফসলের ক্ষতিপূরণ নগদ অর্থে দিতে হবে। কেননা এর আগে আবেদন পত্র জমা দিয়ে কোনও ক্ষতিপূরণ পাওয়া যায়নি। এরপর এডিএফ নিজে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা ঘুরে দেখেন। বনবিভাগের পক্ষ থেকে আশ্বাস দেওয়া হয়, সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত চাষিদের বিঘা প্রতি ৫ কুইন্টাল ধানের সরকারি মূল্য দেওয়া হবে। ক্ষতিগ্রস্ত সমস্ত চাষির নাম দু’দিনের মধ্যে কম্পিউটারে তালিকাভুক্ত করা হবে। লিখিত এই আশ্বাস পাওয়ার পর অবরোধ তুলে নেন গ্রামবাসীরা। অন্যদিকে, গত বুধবার রাত্রে নয়াগ্রাম থেকে আসা ৫০টি হাতির দলকে ড্রাইভ করে অন্যত্র সরানোর সময় তারা ৬ নম্বর জাতীয় সড়ক না পেরিয়ে সাঁকরাইলের চুনপাড়া জঙ্গলে ফিরে এসেছে। এই দলের সঙ্গে মিশেছে আরও প্রায় ৪০টি হাতি। হাতির এই বড় দলটিকে অন্যত্র সরানো নিয়ে উদ্বেগে রয়েছে বনদপ্তর।
এই নিয়ে খড়্গপুরের ডিএফও শিবানন্দ রাম বলেন, বাঁকড়াতে যে বিক্ষোভ, অবরোধ হয়েছিল, তা উঠে গিয়েছে। সেখানে আমাদের এডিএফও গিয়েছিলেন। গত বুধবার রাতে দলটিকে ড্রাইভ করে মেদিনীপুরের দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। কিন্তু জাতীয় সড়ক থেকে দলটি পুনরায় ফিরে এসেছে। দুই-একদিনের মধ্যেই দলটিকে অন্যত্র সরানো হবে।