বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
বিপদতারণবাবু বলেন, ওই রাতে হাতিটি দোকানের দেওয়াল ভেঙে ঢুকে সব সামগ্রী ছড়িয়ে দেয়। সাবাড় করে দেয় এক বস্তা মুসুর ডাল। দেড় বস্তা চিনিও ছড়িয়ে নষ্ট করে। এছাড়া আলুর বস্তা শুঁড়ে করে তুলে নিয়ে চলে যায়। দোকানে থাকা একটি ফ্রিজও ভেঙে দেয়। এর আগেও একাধিকবার হাতি গ্রামে ঢুকে তাণ্ডব চালিয়েছে। কিন্তু, এরকম ক্ষতি আগে কখনও হয়নি। বিপুল লোকসানের মুখে পড়লাম। বনদপ্তরের কাছে ক্ষতিপূরণের আর্জি জানিয়েছি। শুক্রবার সকালে গ্রামে গিয়ে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন বনকর্মীরা। বড়জোড়ার রেঞ্জার ঋত্বিক দে বলেন, ওই ব্যক্তিকে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। হাতি যাতে লোকালয়ে না ঢোকে তার জন্য কর্মীরা সর্বক্ষণ নজরদারি চালাচ্ছেন। ওই রাতে প্রবল বৃষ্টিতে নজরদারির কাজে অসুবিধায় পড়তে হয়।
হাতি সমস্যার স্থায়ী সমাধানের দাবি জানানো সংগ্রামী গণমঞ্চের সম্পাদক শুভ্রাংশু মুখোপাধ্যায় বলেন, প্রায়দিনই গ্রামে ঢুকে হাতি তাণ্ডব চালাচ্ছে।