কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
স্থানীয় ও প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০ নাগাদ শিল্পাঞ্চলজুড়ে ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হয়। এর ফলে পুরসভার ১৪, ২৪, ২৮, ৩৮, ৪১ ও ৪৩ নম্বর ওয়ার্ড জলমগ্ন হয়ে যায়। ১৪ ও ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের প্রায় ২০টি বাড়িতে জল ঢুকে যায়। ২৮ নম্বর ওয়ার্ডে আরআইপি প্লট শিল্পতালুকে বেশ কয়েকটি কারখানায় ও বাড়িতে জল ঢুকে যায়। ওই শিল্পতালুকের রাস্তা দিয়ে জলের স্রোত বইতে থাকায় শুক্রবার সকাল থেকে যানবাহন চলাচল ব্যাহত হয়।
৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের তেঁতুলতলা এলাকায় প্রায় ৩০টি বাড়িতে জল ঢুকে যায়। গভীর রাতে ঘটনাস্থলে যান স্থানীয় কাউন্সিলার আলো সাঁতরা। এলাকার প্রধান নালা মেশিনের সাহায্যে সংস্কারের চেষ্টা চালানো হয়। এলাকাবাসীর অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে নিকাশি নালা স্থায়ীভাবে সংস্কার না করার কারণে প্রতিবছর একই দুর্ভোগ হচ্ছে। এদিন সকালে ঘটনাস্থলে যান মেয়র। তাঁর সামনেই স্থানীয় কাউন্সিলারের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তোলেন ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী।
৪১ নম্বর ওয়ার্ডের শিমুলতলা ও সুকুমারনগর এলাকায় প্রায় ৩০টি বাড়ি জলমগ্ন হয় পড়ে। ঘটনাস্থলে যান স্থানীয় কাউন্সিলার শিপুল সাহা। ওই এলাকায় একটি অস্থায়ী বাড়িও ভেঙে পড়ে। এলাকাবাসীকে স্থানীয় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্থানান্তরিত করা হয়। এলাকার প্রধান নর্দমা উপচে জলমগ্ন হয়ে পড়ে ওই এলাকা। এলাকাবাসীকে ত্রিপল বিলি করা হয়। মেয়র বলেন, প্রতিটি ওয়ার্ডের নিকাশি নালার কাজ এক এক করে হচ্ছে।