পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
হোটেলিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন সূত্রে জানা গিয়েছে, ইতিপূর্বে মূলত বড় হোটেল-লজগুলি বুকিং হয়েছে। ছোট হোটেল-লজগুলি এখনও বুকিং হয়নি। তবে অনেকে দীঘায় এসে স্পট বুকিংও করেন। যদিও অনেক পর্যটক আবহাওয়ার পরিস্থিতির কথা ভেবেই বুকিং করেননি কিংবা বাতিল করেছেন বলে জানা গিয়েছে। যার ফলে প্রতি বছর ১৫ আগস্টকে কেন্দ্র করে হোটেল-লজগুলি একশো শতাংশ বুকিংয়ের যে টার্গেট থাকে, তা পূরণ হওয়া নিয়ে দেখা দেয় সংশয়।
হোটেলিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান তথা রামনগর-১ পঞ্চায়েত সমিতির স্বাস্থ্য কর্মাধ্যক্ষ সুশান্ত পাত্র বলেন, ইতিমধ্যে ৬০ শতাংশের কাছাকাছি হোটেল-লজ বুকিং হয়েছে। করোনা-কালে দু’বছর বাদ দিলে অন্যান্য বছরে ১৫ আগস্টের ছুটিকে কেন্দ্র একশো শতাংশ বুকিং হয়ে যেত। ওল্ড দীঘা থেকে নিউ দীঘা-হোটেল-লজগুলিতে তিল ধারণের জায়গা থাকত না। কিন্তু এবার অন্যরকম পরিস্থিতি। তবে আমরা মনে করছি, যেহেতু বর্তমানে বিরূপ আবহাওয়া এবং ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে, তাই পর্যটকদের একটি বড় অংশ এই সময়ে দীঘায় এসে তাঁদের বেড়ানোর আনন্দ মাটি করতে চাইছেন না। বরং পরিষ্কার আকাশ আর রোদ ঝলমল আবহাওয়া দেখা দিলেই তাঁরা বেড়াতে আসবেন।