বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
অনুব্রতর গ্রেপ্তারের পর ‘মিমার’-দের ভাঁড়ারে টান পড়তে পারে বলে নেটিজেনরা বলতে শুরু করেছেন। অনেকেই অনুব্রত মণ্ডলের বিভিন্ন ডায়লগ নিয়ে স্যোশাল মিডিয়ায় মিম বানিয়ে জনপ্রিয় হয়েছেন। বোলপুরের সাজিদ খান তেমনই একজন। একসময় বীরভূমের দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতা অনুব্রত মণ্ডলকে নকল করে ভিডিও বানিয়ে পরিচিতি লাভ করেন তিনি। যেখানে অনুব্রতর চেহারা দেখে লোকজন বাইরে মুখ খুলতে ভয় পেত, সেখানে সাজিদ অনুব্রতকে নকল করে একের পর এক ভিডিও বানিয়ে গিয়েছেন। সংবাদমাধ্যমে অনুব্রতর বহুচর্চিত ডায়লগ নকল করে সাজিদ নিখুঁত ভাবে ফুটিয়ে তুলতেন। ‘শুঁটিয়ে লাল করে দেব’, ‘চড়াম চড়াম ঢাক বাজবে’, ‘খেলা হবে’-র মতো লাইনগুলো অভিনয় করে দেখাতেন। সেই ভিডিও স্যোশাল মিডিয়াতে দেওয়ার পর লাইক, কমেন্টের বন্যা বয়ে যেত। তিনি বলেন, প্রথম কেষ্টকাকাকে নিয়েই ভিডিও বানিয়ে পোস্ট করেছিলাম। বহু দর্শক তাতে লাইক দিয়েছিলেন।
অন্য কাউকে নিয়ে এমন নকল করে ভিডিও বানালে আমার নামে তাঁরা অভিযোগ তুলতেন। কিন্তু কেষ্টকাকা প্রথম থেকে আমায় প্রশ্রয় দিয়েছেন। খারাপ উদ্দেশ্য না নিয়ে অভিনয় করে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। নিজে একদিন ডেকে সে কথা বলেওছিলেন। বলেছিলেন, তুই এটা ভালো করিস। সাজিদ বলেন, তাঁর সিবিআই হেফাজত নিয়ে আমার কিছু বলার নেই। তবে এবার থেকে কেষ্টকাকাকে নিয়ে আর ভিডিও দেওয়া হবে না। এটাই আক্ষেপের! সাজিদ খান।