বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এদিন বোলপুরের রেল ময়দান থেকে মিছিল শুরু হয়। বিজেপির অপশাসন, দ্রব্য মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে তৃণমূল কর্মীরা স্লোগান তোলেন। উপস্থিত ছিলেন সিউড়ির বিধায়ক বিকাশ রায়চৌধুরী, জেলা তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক সুদীপ্ত ঘোষ সহ অন্যান্যরা। রেল ময়দান থেকে মিছিল শুরু হয়ে শান্তিনিকেতন রোড ঘুরে বোলপুর চৌরাস্তায় এসে শেষ হয়। বোলপুরের পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলি থেকেও তৃণমূলের সমর্থকরা মিছিলে যোগ দেন।
অন্যদিকে ইলামবাজারের মিছিলে বিতর্কিত মন্তব্য করেন তৃণমূল নেতা দুলাল রায়। তিনি ইলামবাজার পঞ্চায়েত সমিতির বন ও ভূমি কর্মাধ্যক্ষ। এদিনের মিছিল শেষে ইলামবাজারের তিনমাথা মোড়ে এসে তিনি বলেন,‘নার্ভাস হওয়ার মতো কিছু হয়নি। ইলামবাজারজুড়ে কেউ আনন্দে গুড়-বাতাসা, নকুলদানা খাওয়ালে বা বিলি করলে তার পিঠে চড়াম চড়াম করে ঢাক বাজবে।’ এই বক্তব্যের ভিডিও ভাইরাল হতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। যদিও এনিয়ে ব্লক নেতৃত্ব কোনও মন্তব্য করেননি।
এদিকে রামপুরহাট শহরে মহামিছিল শেষে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন আইএনটিটিইউসির জেলা সভাপতি ত্রিদিব ভট্টাচার্য। পাঁচমাথা মোড়ে প্রকাশ্য সভায় ত্রিদিববাবু বলেন, ‘তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরা মরে যায়নি। রাস্তাঘাটে যদি বিরোধীদের কেউ অশালীন মন্তব্য বা স্লোগান দেয়, তাহলে তৃণমূল কর্মীরা পিটিয়ে মাজা ভেঙে দেবে। বিজেপির বিরুদ্ধে যখনই রাস্তায় নামা হচ্ছে, তখনই কণ্ঠরোধের চেষ্টা হচ্ছে।’ এদিনের মিছিলে পা মেলান দলের শহর সভাপতি সৌমেন ভকত, রামপুরহাট-১ ব্লক সভাপতি সৈয়দ সিরাজ জিম্মি প্রমুখ।
সিউড়িতে দুপুরে জেলা পার্টি অফিস থেকে শাসকদলের মহামিছিল বের হয়। বহু কর্মী-সমর্থক মিছিলে পা মেলান। অন্যদিকে, দুবরাজপুরেও থানা মোড় থেকে বিশাল মিছিল বের হয়। জেলা সহ-সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায়, পুরসভার চেয়ারম্যান পীযুষ পাণ্ডে সহ অন্যান্যরা মিছিলে পা মেলান।